চলমান কথা

গত ১১ মে, ২০২০ আশুগঞ্জ তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র উচ্চ বিদ্যালয়ের অনলাইন পরীক্ষার শুভ উদ্বোধন করেন প্রকৌশলী এ এম এম সাজ্জাদুর রহমান, ব্যবস্থাপনা পরিচালক, এপিএসসিএল।

স্বপ্নের পদ্মা সেতু; স্বপ্ন হলো সত্যি। স্বপ্নের পদ্মা সেতুর সাথে স্বপ্ন যাবে বাড়ি।

Showing posts with label স্বাস্থ্যবিধি. Show all posts
Showing posts with label স্বাস্থ্যবিধি. Show all posts

Tuesday, September 22, 2020

জলপাইয়ের অসাধারণ পুষ্টিগুণ!

শীতকাল জলপাইয়ের সময়। জলপাইয়ের স্বাদের জন্য অনেকেই এটা খুব পছন্দ করেন। কিন্তু আপনি জানেন কি জলপাইয়ের অসংখ্য স্বাস্থ্যগত উপকারিতা আছে—

জলপাই খাবেন যে ২০ কারণে-

v  জলপাই রক্তের অতিরিক্ত কোলেস্টেরল দূর করে।

v  জলপাই রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে।

v  জলপাইয়ে প্রচুর আঁশ বা ফাইবার রয়েছে, ফলে এটা সবজি ও ফল দুটারই কাজ করে।

v  জলপাইতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ই রয়েছে।

v  জলপাই অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসাবে কোষের সুরক্ষার কাজ করে।

v  ধীরে ধীরে বাড়ে এবং জটিল আকার ধারণ করে এমন রোগের প্রভাব কমায় জলপাই। যেমন আলঝেইমার বা স্মৃতিভ্রম, জটিল ধরনের টিউমার, রগ কিছুটা ফুলে যাওয়া, দাঁতের ক্যাভিটি ইত্যাদি রোগের প্রভাব কমিয়ে আনে জলপাই।

v  রক্ত বেশি জমাট বাঁধা থেকে অনেক সময় মায়োকার্ডিয়াল ইনফার্কশন অথবা রক্তনালীর ভিতরে রক্তের ঘনত্ব মারাত্মকভাবে বেড়ে যেতে পারে। এই ধরনের রক্ত জমাট বাঁধা রোধ করে জলপাই।

v  জলপাই ক্যান্সার বিস্তারের বিরুদ্ধে কোষের মেমব্রেনকে রক্ষা করে।

v  রক্তশূন্যতা বা অ্যানেমিয়ার একটি বড় প্রতিকারের নাম জলপাই।

v  জলপাই উর্বরতা বাড়ায় এবং প্রজনন প্রক্রিয়াতে কার্যকরী ভূমিকা রাখে।

v  ভাইরাল অসুখ এবং অক্সিডেটিভ স্ট্রেসের বিপরীতে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে জলপাই।

v  জলপাই যৌন উদ্দীপনা বাড়ায়।

v  জলপাইতে প্রচুর পুষ্টিকর ও খনিজ উপাদান আছে। যেমন, সোডিয়াম, পটাসিয়াম, আয়রন, ফসফরাস এবং আয়োডিন।

v  জলপাই শরীরে দরকারি ভিটামিন ও অ্যামিনো এসিড সরবরাহ করে।

v  জলপাইতে অলেইক এসিড রয়েছে, আর এই অলেইক এসিড হার্টের সুরক্ষার কাজ করে।

v  জলপাইতে পলিফেনল থাকে। পলিফেনল হলো এক ধরনের প্রাকৃতিক কেমিক্যাল, এটা মস্তিষ্কে অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমায়। প্রতিদিন নিয়মিত জলপাই খেলে আপনার স্মৃতিশক্তি শতকরা ২৫ ভাগ বাড়ার কথা।

v  এক কাপ জলপাইতে প্রচুর পরিমাণে আয়রন আছে—৪.৪ মিলিগ্রাম।

v  জলপাইতে অলেইক এসিড আছে। এই অলেইক এসিড ত্বককে রাখে নরম, মসৃণ ও স্বাস্থ্যকর। তাই নিয়মিত জলপাই খেলে ত্বকের বলিরেখা ২০ শতাংশ কমে যাবে।

v  প্রতিদিন খাওয়ার আগে ১০ টি জলপাই খেলে আপনার ক্ষুধা ২০ শতাংশ কমে যাবে। এর কারণ হলো জলপাইতে থাকা মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাটি এসিড হজম প্রক্রিয়া ধীরগতির করে দেয় এবং কোলেসাইটোকিনিন নামক হরমোন নিঃসরণ ঘটায়। এই হরমোন মস্তিষ্কে ক্ষুধা নিবৃত্তি বা সম্পূর্ণ হওয়ার মেসেজ পাঠায়।

v  শুধু তাই নয়, জলপাই আপনার শরীরে আডিপোনেকটিন নামক রাসায়নিক পদার্থ উৎপন্ন হওয়ার পরিমাণ বাড়ায়। এই রাসায়নিক পদার্থটি খাওয়ার পাঁচ ঘণ্টা পর পর্যন্ত ফ্যাট বার্ন করে বা মেদ ঝরায়।

Monday, September 21, 2020

 

মেথি খাবেন যে ১১ কারণে!


            💜    ওজন কমাতে সাহায্য করে।         
*        জ্বর ও গলা ব্যথার জন্য উপকারী।
*        চুল পড়া রোধে সাহায্য করে।
*        হজমে সাহায্য করে।
*        রক্তে গ্লুকোজ ও ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করে।
*        ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে সাহায্য করে।
*        মাথার খুশকি দূর করতে সাহায্য করে।
*        সন্তান জন্মদানে সাহায্য করে। 
*        কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে।
*        ঋতুস্রাবের কষ্ট হ্রাস করে।
*        কিডনি ভাল রাখতে সাহায্য করে।

 

Wednesday, August 19, 2020

কোন রঙের ফল কত উপকারি!

জীবন হবে রঙিন যদি আপনি সুস্থ থাকেন। আপনি সুস্থ থাকবেন কোন কোন রঙের ফল খেলে?

 

জীবন রঙিন রঙিন ফলে

জীবন হবে রঙিন যদি আপনি সুস্থ থাকেন। আপনি সুস্থ থাকবেন কোন কোন রঙের ফল খেলে? তারই হদিশ আজকের লেখায়। এমনিতেই মরশুমি ফল, সবজি শরীর সুস্থ রাখে। দূরে রাখে Heart Disease। পাশাপাশি ফলের রং বেছে যদি খেতে পারেন তাহলে আরও বেশি লাভ আপনারই। কারণ, একেক রঙের ফলে একেক গুণ। যা শরীরের নানা সমস্যা মেটায়। নানা ধরনের ভিটামিন, খনিজে সমৃদ্ধ করে আমাদের শরীর। সুতরাং রঙিন থাকতে বাছুন রঙিন ফল, সবজি।


১. হলদে-সবুজ ফল

হলুদ এবং সবুজ শাক-সবজি আর ফল মানেই সবুজ শাক, তরমুজ, অ্যাভোকাডো, ব্রক্কোলি, কিউই, ক্যাপসিকাম। সবুজ শাক-সবজিতে লুটেইন গিক্সাথিন অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। যাদের দৃষ্টিশক্তি ক্ষীণ তাদের জন্য এই অক্সিডেন্ট খুব উপকারি।

 

 ২. লাল রং

লাল রঙের ফল এবং সবজির তালিকায় রয়েছে টমেটো, তরমুজ, শুকনো লঙ্কা, বেরি। এই সবজি-ফলে লাইকোপেন অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট পাওয়া যায়। এই অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট ক্যান্সারের বিরুদ্ধে লড়তে সাহায্য করে।


৩. কমলা রং

কমলা রঙের ফল কেবল খাবার হিসেবেই স্বাদু নয়, এগুলি খুবই পুষ্টিকর। কমলা রঙের ফল এবং শাক সবজি মানেই কমলা, গাজর, লেবু, আনারস, পেঁপে। কমলা রঙের ফল এবং শাক সবজি শরীরে জোগায় প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট আর বিটা ক্যারোটিন। এছাড়া, ভিটামিন এ-র ঘাটতি পূরণ করার পাশাপাশি রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা বাড়ায়। 

 

কমলা রঙের ফলেও থাকে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট

৪. বেগুনি রং

বেগুনি রঙের ফল, সবজি মানেই বেগুন, কালো আঙুর, চেরি, নীল বেরি, গুজবেরি, স্ট্রবেরি। এন্থোকায়ানিন এই রঙের ফলে থাকে। এই সমস্ত ফল এবং শাক-সবজি ক্যান্সারের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের সঙ্গে ভাস্কুলার সিস্টেমকে সুস্থ রাখে।

৫. সাদা রং

সাদা রঙের ফল এবং শাক-সবজিতে থাকে সাইটোকেমিক্যাল। এই ফল এবং সবজির তালিকায় রয়েছে পেঁয়াজ, রসুন, মুলো, মাশরুম, সেলারি। এই সাইটোকেমিক্যাল কেবল হাড়ের জন্যই উপকারি নয়, ক্যান্সার প্রতিরোধেও সাহায্য করে