১. নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দা।
বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে ও ভাষা আন্দোলনে যারা জীবন দিয়েছেন তাঁরা এদেশের সূর্যসন্তান। জাতি আজীবন তাঁদের অবদানকে শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করবে। তাঁরা মরেনি, মরবে না; তাঁরা চিরঞ্জীব, অমর।
ক. জেলে
পাড়ার সব চেয়ে সাহসী লোকটার নাম কী?
খ. ‘একটা
নতুন পৃথিবী সৃষ্টি হতে চলেছে’বলতে কবি কী বুঝিয়েছেন?
গ. উদ্দীপকটি
‘তোমাকে পাওয়ার জন্যে, হে স্বাধীনতা’কবিতার কোন দিকটি মনে করিয়ে দেয়? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. “উদ্দীপক
ও ‘তোমাকে পাওয়ার জন্যে, হে স্বাধীনতা’কবিতা উভয়ের মূল সুর এক ও অভিন্ন”-উক্তিটি বিশ্লেষণ
কর।
২. নিচের
উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দা।
প্রায় চার ঘণ্টা ধরে প্রহরারত অবস্থান পাঁচজন মুক্তিযোদ্ধা। তারা রাস্তার ধারে ঝোপের আড়ালে অবস্থান নিয়েছে। তারা সর্তক হয়ে পুল পাহারা দিচ্ছে। কারণ এ পুল দিয়েই পাশের গ্রামে যাবে পাক হানাদাররা। তবে পাঁচজনই প্রতিজ্ঞাবদ্ধ যে হানাদাররা ঐ গ্রামে যাবে না, গেলে যাবে জাহান্নামে। কারণ পুলের নিচে বোমা পুঁতে রেখেছে তারা। হানাদাররা পুলে ওঠা মাত্রই পুলটিকে উড়িয়ে দেবে তারা।
ক. হরিদাসীর
সিঁথির সিদুর মুছে গেল কেন?
খ. জলপাই
রঙের ট্যাঙ্ককে কবি দানব বলেছেন কেন?
গ. উদ্দীপকের
সাথে ‘তোমাকে পাওয়ার জন্যে, হে স্বাধীনতা’কবিতার সাদৃশ্য আলোচনা কর।
ঘ. “সাধারণ
জনগণের অংশগ্রহণেই সংঘটিত হয়েছিল স্বাধীনতা যুদ্ধ।” উদ্দীপক ও কবিতাটির আলোকে উক্তিটি
বিশ্লেষণ কর।
৩. নিচের
উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দা।
শাহাদত সাহেব একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং পেশায় স্কুলশিক্ষক। মুক্তিযুদ্ধে তিনি তার বাবা-মাকে হারিয়েছেন। তিনি অবসরে গ্রামের চায়ের স্টলে বসে নতুন প্রজন্মের ছেলে-মেয়েদের কাছে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিচারণ করেন; বলতে থাকেন পাকিস্তানিদের নির্মম অত্যাচারের কথা, বাঙালির আত্মত্যাগ ও অসীম বীরত্বের কথা।