নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দা।
লোক : দুনিয়াতে আমার মতো সুখী কে? আমি সুখের রাজা। আমি মস্ত বড় বাদশা।
রহমত : ও বাদশা ভাই, তোমার গায়ের জামা কোথায়? তোমাকে একশ টাকা দেব। জামাটা নিয়ে আস।
লোক : জামা!
রহমত : জামা মানে জামা! এই যে, আমাদের জামার মত জিনিস।......
হাসু : মিছা কথা বল না।
লোক : মিছে বলব কেন? আমার ঘরে কিছু নাই। সেই জন্যই তো আমি সুখী মানুষ।
ক. বিত্তসুখের দুর্ভাবনায় মানুষের কী কমে যায়?
খ. ‘নির্ভাবনায় মানুষেরা ঘুময়ে থাকে ভাই’-এ কথাটি কেন বলা হয়েছে?
গ. উদ্দীপকের সঙ্গে ‘আশা’ কবিতার মিলের ক্ষেত্রটি চিহ্নিত কর।
ঘ. “উদ্দীপকের সুখী মানুষ ‘আশা’ কবিতার কবির ভাবনার প্রতিরূপ”-উক্তিটি মূল্যায়ন কর।
নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দা।
আলম সাহেব গত কয়েক রাত ভালোভাবে ঘুমাতে পারেন না। তার তিনটি কারখানা আছে। সেখানে ব্যবসা মন্দা ও শ্রমিক অসন্তোষ চলছে। ফলে তার রক্তচাপ বেড়ে যাচ্ছে। এ অবস্থায় অন্যের সুখ-দুঃখ নিয়ে ভাবার সময় নেই। অপরদিকে সলিম মিয়া মধ্যবিত্ত ঘরের সাধারণ চাকুরে। যে পরিমাণ আয় তা দিয়ে ভালোভাবে চলছে। সুযোগ পেলেই অন্যের দুঃখে-কষ্টে সময় দেন। সব সময় তার মনে প্রশান্তি বজায় থাকে।
ক. সারা দিনের পরিশ্রমেও কী খুঁজে পায় না?
খ. কাদের মনের কোণে দুরাশার গ্লানি নেই? কথাটি কথাটি বুঝিয়ে লেখ।
গ. উদ্দীপকের আলম সাহেব ‘আশা’ কবিতার কাদের প্রতিনিধিত্ব করে? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. “উদ্দীপকের সলিম মিয়া ‘আশা’ কবিতার কবির ভাবনার প্রতিরূপ”-উক্তিটি মূল্যায়ন কর।
নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দা।
স্তবক-১: সবার বাসিব ভারৈা, করিব না আত্মপর ভেদ
সংসারে গড়িব এক নতুন সমাজ
মানুষের মাঝে কভু রবে না বিচ্ছেদ-
সর্বত্র মৈত্রীর ভাব করিবে বিরাজ।
স্তবক-২: ধনী বলছে আরও ধন দাও, ভিখারি বলছে আরও ভিক্ষা দাও, পেটুক বলছে আরও খাবার দাও। শুধু দাও আর দাও।
ক. বেড়ার ঘরটি কেমন?
খ. কবি কোন জগতে হারিয়ে যেতে চান?
গ. উদ্দীপকে স্তবক-১ এর ভাবার্থ ‘আশা’ কবিতার যে দিকটি ইঙ্গিত করে তা বর্ণনা কর।
ঘ. “উদ্দীপকে স্তবক-২ এর বক্তব্য ‘আশা’ কবিতার কবির ভাবনার বিপরীত”-উক্তিটি মূল্যায়ন কর।