চলমান কথা

গত ১১ মে, ২০২০ আশুগঞ্জ তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র উচ্চ বিদ্যালয়ের অনলাইন পরীক্ষার শুভ উদ্বোধন করেন প্রকৌশলী এ এম এম সাজ্জাদুর রহমান, ব্যবস্থাপনা পরিচালক, এপিএসসিএল।

স্বপ্নের পদ্মা সেতু; স্বপ্ন হলো সত্যি। স্বপ্নের পদ্মা সেতুর সাথে স্বপ্ন যাবে বাড়ি।

Showing posts with label অষ্টম শ্রেণি: বাংলা সৃজনশীল প্রশ্ন. Show all posts
Showing posts with label অষ্টম শ্রেণি: বাংলা সৃজনশীল প্রশ্ন. Show all posts

Wednesday, August 26, 2020

আমাদের লোকশিল্প

     “কেউবা রঙিন কাঁথায় মেলিয়া বুকের স্বপনখানি
       তারে ভাষা দেয় দীঘল সুতার মায়াবী আখরটানি”
       পল্লী কবি জসীম উদদীনের চরণদ্বয়ে আমাদের লোকশিল্পের অতীতের  কথা স্মরণ করিয়ে দেয়।

ক. ঢাকার নবাব পরিবার কী দিয়ে শীতল পাটি তৈরি করেছিলেন? 
খ. মসলিন এক সময়ের অনন্য ও অমূল্য সৃষ্টি ছিল-কেন? বুঝিয়ে লেখ।
গ. উদ্দীপকের চরণ দুটি ‘আমাদের লোকশিল্প’ প্রবন্ধের গ্রামীণ কোন লোকশিল্পের ইঙ্গিত বহন করে? ব্যাখ্যা কর।       
ঘ. “চরণ দুটিতে বর্ণিত শিল্পকর্মটি আমাদের অতীতের স্মরণ করিয়ে দেয়।”-বিশ্লেষণ কর।

আজকাল এগুলোর বিক্রি ভালো। সস্তায় ঘরের দেয়াল সাজানোর জন্য অনেকেই কেনে। একেকটি চিত্রের জন্য কাঠের ওপর খোদাই করা নকশা আছে। তার ওপর কাদার তাল টিপে টিপে পাটা তৈরি করছে ওরা, কাদার তালে ফুটে উঠেছে নকশা। বাঁশের কলম দিয়ে সংশোধন করে পাটাগুলো ভাঁটিতে পোড়ানোর জন্য তৈরি করা হচ্ছে।  

ক. বরিশালের কী কাজ নিপুণতার দাবি রাখে?
খ. খাদি কাপড় কীভাবে তৈরি হয়?
গ. উদ্দীপকটি ‘আমাদের লোক শিল্প’ প্রবন্ধের কোন দিকটির পরিচয় বহন করে? ব্যাখ্যা কর। 
ঘ. “উদ্দীপকের শিল্পকর্মটিই নয়, আমাদের লোকশিল্পের রয়েছে আরও অনেক দিক।”-মন্তব্যটির যথার্থতা মূল্যায়ন কর।

Monday, July 20, 2020

সৃজনশীল প্রশ্ন

তৈলচিত্রের ভূত

# নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও।
কাবুল সন্ধ্যায় বাড়ি ফেরার পথে হোঁচট খেয়ে অজ্ঞান হয়ে পড়ে যায়। কাবুলের মায়ের ধারণা তাঁর ছেলেকে ভূতে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দিয়েছে। তাই তিনি সাধু বাবার কাছে নিয়ে যান। সাধু বাবা ঝাড়ফুঁক ও তাবিজকবচ দিয়ে বিদায় দেন। কাবুলের শারীরিক অবস্থা দিন দিন অবনতির দিকে যেতে থাকে। এ অবস্থা দেখে কাবুলের চাচা তাকে ডাক্তারের কাছে নিয়ে যান। ডাক্তারের চিকিৎসায় কাবুল ধীরে ধীরে সুস্থ হয়ে ওঠে।

ক. নগেনের ঘুম আসছিল না কেন?
খ. নগেন নিজেকে পাগল মনে করার কারণ ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকের কাবুলের মায়ের ধারণায় ‘তৈলচিত্রের ভূত’ গল্পের প্রতিফলিত দিকটি ব্যাখ্যা কর। 
ঘ. “উদ্দীপকের কাবুলের চাচা ও ‘তৈলচিত্রের ভূত’ গল্পের পরাশর ডাক্তার উভয়ই আধুনিক মানসিকতার অধিকারী।” –উত্তরের স্বপক্ষে তোমার যুক্তি উপস্থাপন করো। 
      
# নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও।
মাহিনের পরীক্ষা কিন্তু মাহিন রাতের বেলায় একা পড়ার ঘরে থাকতে চায় না। রাতে যখন সে পড়তে বসে, তখন সে বুঝতে পারে কিছু একটা দ্রুত দেয়ালের পাশে লুকিয়ে যাচ্ছে। রাত হলেই তার ভয়টা বেড়ে যায়। তার মা বিষয়টি বুঝতে পেরে মাহিনকে নিয়ে রাতে পড়ার ঘরে যায় এবং সেখান থেকে একটি টিকটিকি উদ্ধার করে।  

ক. পরাশর ডাক্তার কোথায় বসে চিঠি লিখছিল?
খ. নগেনের মন মামার প্রতি শ্রদ্ধা-ভক্তিতে ভরে উঠল কেন?
গ. উদ্দীপকের মাহিনের সাথে ‘তৈলচিত্রের ভূত’ গল্পের নগেনের সাদৃশ্য ব্যাখ্যা কর। 
ঘ. “উদ্দীপকটি ‘তৈলচিত্রের ভূত’ গল্পের মূলভাব প্রকাশ করেছে।”- বিশ্লেষণ কর।

# নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও।
সাবু শহরে চাচার বাসায় থাকে। একদিন রাতে সাবু ঘুমাচ্ছিল। মাঝরাতে হঠাৎ কীসের আওয়াজে জেগে উঠল। দেখল সবকিছু কাঁপছে। সে ভাবল বাসা ভূতে নাড়াচ্ছে। সে খুব ভয় পেল। পরদিন ভূতের কথা চাচার কাছে বলতে চাচা হাসল আর ভূমিকম্পের কথা বুঝিয়ে বলাতে সে বুঝতে পারল।                                                                                                                                                            
ক. নগেনের মামার গায়ে কীসের পাঞ্জাবী ছিল?
খ. নগেনের মামা কেমন মানুষ ছিলেন? ব্যাখ্যা কর। 
গ. উদ্দীপকের সাবু আর ‘তৈলচিত্রের ভূত’ গল্পের নগেনের সাদৃশ্যপূর্ণ দিক ব্যাখ্যা কর।    
ঘ. সাবুর চাচার ও ‘তৈলচিত্রের ভূত’ গল্পের পরাশর ডাক্তারের বিজ্ঞানভিত্তিক যৌক্তিকতা গল্পের ভূত-বিশ্বাস দূর করেছে-বিশ্লেষণ কর।                                    

Saturday, July 11, 2020

একুশের গান


১। নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও।
    দৃশ্যকল্প-১: মায়ের ভাষায় কথা বলাতে 
                  স্বাধীনতায় পথ চলাতে 
                  হাসি মুখে যারা দিয়ে গেল প্রাণ 
                  সেই স্মৃতি নিয়ে গেয়ে যাই গান।
     দৃশ্যকল্প-২: ভাইয়ের বুকে রক্তে আজিকে 
                   রক্ত মশাল জ্বলে দিকে দিকে 
                   সংগ্রামী আজ মহাজনতা 
                   কণ্ঠে তাদের নব বারতা 
                   শহিদ ভাইয়েরস্মরণে।।

ক. ‘একুশের গান’ কবিতাটি কোন শহিদের স্মরণে লেখা হয়েছে?
খ. ‘দেশের ভাগ্য ওরা করে বিক্রয়’ কারা এবং কীভাবে?
গ. উদ্দীপকের দৃশ্যকল্প-১ এ ‘একুশের গান’ কবিতার কোন দিকটি ফুটে উঠেছে? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. “উদ্দীপকের দৃশ্যকল্প-২ এর মূলভাব ‘একুশের গান’ কবিতার বিশেষ একটি দিক প্রতিফলিত হয়েছে।”- মন্তব্যটির যথার্থতা বিশ্লেষণ কর।

২। নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও।
     দৃশ্যকল্প-১: ওরা আমার মুখের ভাষা কাইড়া নিতে চায়
                  ওরা কথায় কথায় শিকল পরায় আমার হাতে-পায়।
     দৃশ্যকল্প-২: শাবা, বাংলাদেশ, এ পৃথিবী 
                   অবাক তাকিয়ে রয়; 
                   জ্বলে-পুড়ে-মরে ছারখার 
                   তবু মাথা নোয়াবার নয়।

ক. ‘অলকানন্দা’ কী?
খ. ‘জাগো নাগিনীরা জাগো কালবোশেখিরা’ বলতে কবি কী বুঝিয়েছেন?
গ. উদ্দীপকের দৃশ্যকল্প-১ এ ‘একুশের গান’ কবিতার কোন দিকটি ফুটে উঠেছে? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. “উদ্দীপকের দৃশ্যকল্প-২ এর মূলভাব ‘একুশের গান’ কবিতার বিশেষ একটি দিক প্রতিফলিত হয়েছে।”- মন্তব্যটির যথার্থতা বিশ্লেষণ কর।

৩। নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও।

ভাষা আন্দোলন ১৯৫২
ক. সেই আঁধাওে কাদের মুখ চেনা? 
খ. একুশে ফেব্রুয়ারি কেন ভোলার নয়?
গ. উদ্দীপকে ‘একুশের গান’ কবিতার কোন দিকটি ফুটে উঠেছে? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. “উদ্দীপকের ছবিটির গুরুত্ব ‘একুশের গান’ কবিতার আলোকে বিশ্লেষণ কর । 

Wednesday, July 8, 2020

রূপাই

১। নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও।
কৃষিভিত্তিক বাংলাদেশের উন্নয়নে কৃষকদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তারা আক্লান্ত পরিশ্রম দ্বারা শস্য উৎপাদন করে আমাদের খাদ্যের চাহিদা পূরণ করছেন। এমন সেবাধর্মী কাজের জন্য আমরা কৃষকদের প্রতি কৃতজ্ঞ।

ক. চাষির ছেলের ‘গা-খানি দেখতে কেমন?
খ. ‘জারির গানে তাহার গলা ওঠে সবার আগে’-বর্ণনা কর।
গ. কৃষকদের প্রতি উদ্দীপকে প্রকাশিত দৃষ্টিভঙ্গির সঙ্গে ‘রূপাই’ কবিতার দৃষ্টিভঙ্গির তুলনা কর।
ঘ. ‘কৃষকদের প্রতি আমাদের সকলের শ্রদ্ধাশীল দৃষ্টিভঙ্গি থাকা উচিৎ।’- উদ্দীপক ও ‘রূপাই’ কবিতার আলোকে মন্তব্যটির যথার্থতা বিশ্লেষণ কর।

২। নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও।
হরিপদ কাপালী স্বশিক্ষিত কৃষক। তিনি নতুন জাতের একটি ধান উদ্ভাবন করেন। এই জাতের ধানে অধিক ফসল উৎপাদন হয়। প্রথমে আশেপাশের গ্রামের লোকেরা এই ধান উৎপাদনে এগিয়ে আসে। এ ধানের সুনাম শুনে পার্শ্ববর্তী জেলার কৃষকরাও উৎপাদনে এগিয়ে আসে। দেশের সর্বত্র ছড়িয়ে যায় হরি ধান। হরিপদ কাপালী কৃষকদের গর্ব।

ক. কবি মরণকে কোন রঙের সাথে তুলনা করেছেন?
খ. ‘কালো চোখের তারা দিয়ে সকল ধরা দেখি’-বর্ণনা কর।
গ. উদ্দীপকের হরিপদ কাপালীর সঙ্গে ‘রূপাই’ কবিতার রূপাইয়ের সাদৃশ্য নির্ণয় কর।
ঘ. ‘উদ্দীপকের সাদৃশ্যই ‘রূপাই’ কবিতার একমাত্র বিষয় নয়’-মন্তব্যটির যথার্থতা বিশ্লেষণ কর।

৩। নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও।
উইকিপিডিয়া
ক. রূপাইয়ের কচি মুখের মায়াকে কীসের সাথে তুলনা করেছেন?
খ. কালোয় যে-জন আলো বানায়, ভুলায় সবার মন-বলতে কবি কী বুঝাতে চেয়েছেন? গ.
গ. উদ্দীপকটি ‘রূপাই’ কবিতার  সাথে কীভাবে সাদৃশ্যপূর্ণ? ব্যাখ্যা কর।
ঘ.  ‘উদ্দীপক ও ‘রূপাই’ কবিতা একই সূত্রে গাঁথা-মূল্যায়ন কর।  

Wednesday, July 1, 2020

পাছে লোকে কিছু বলে

১. নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও।
    সংকোচের বিহ্বলতা নিজেরই অপমান 
    সঙ্কটের কল্পনাতে হয়ো না মিয়মান 
    মুক্ত করো ভয় 
    আপনা মাঝে শক্তি নিজেরে করো জয়। 

ক. শক্তি কিসের কবলে মরে?
খ. ‘একটি স্নেহের কথা প্রশমিতে পারে ব্যথা’- ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকের মূলভাবে কি ‘পাছে লোকে কিছু বলে’ কবিতার বিপরীতার্থক? তোমার উত্তরের স্বপক্ষে যুক্তি দাও। 
ঘ. “উদ্দীপকের মূলসুর সকল সমালোচনাকে উপেক্ষা করে সামনে এগিয়ে যেতে অনুপ্রেরণা জোগায়।” উক্তিটি ‘পাছে লোকে কিছু বলে’  কবিতার আলোকে বিশ্লেষণ কর। 
      
২. নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও।
অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থী মুমিন। ক্লাস চলাকালে সে চুপচাপ শুনে থাকে। তার মনে অনেক প্রশ্ন জাগে, কিন্তু সে কোনো প্রশ্ন করে না, লজ্জা পায়। সব সময় ভয়ে তটস্থ থাকে এবং যেকোনো কাজে নিজেকে গুটিয়ে রাখে। অপরদিকে, সোহেল শিক্ষকের পাঠদানের ফাঁকে প্রয়োজনীয় প্রশ্ন করে বিষয়টি ভালোভাবে বুঝতে চেষ্টা করে। 

ক. হৃদয়ে বুদবুদের মতো কি ওঠে?
খ. ‘আড়ালে আড়ালে থাকি, নীরবে আপনা ঢাকি’ কেন?
গ. উদ্দীপকের মুমিনের মধ্যে ‘পাছে লোকে কিছু বলে’ কবিতার যে দিকটি ফুটে উঠেছে, তা ব্যাখ্যা কর।  
ঘ. “উদ্দীপকের সোহেলই ‘পাছে লোকে কিছু বলে’  কবিতার কবির প্রত্যাশিত ব্যক্তি।’’-মন্তব্যটি বিশ্লেষণ কর।

পড়ে পাওয়া

১. নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও।
সাজ অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থী। সে সকালে স্কুলে ঢুকতে গিয়ে গেটের কাছে কতগুলো টাকা পেল। টাকাগুলো নিয়ে সে কী করবে তা ভেবে পেল না। সহপাঠীদের আলোচনা করল তবুও কোনো সিদ্ধান্ত ঠিক করতে পারল না। সহপাঠী শানুর পরামর্শে শ্রেণি শিক্ষকের সহযোগিতায় টাকার প্রকৃত মালিককে ফিরিয়ে দিতে পেরে সবাই খুব খুশি। 

ক. পত্রপাঠ বিদায় কী?                                                           
খ. ‘অর্ধ করা হবে না’ - কেন?                                                                                              
গ. উদ্দীপকে টাকা পাওয়ার ঘটনায় ‘পড়ে পাওয়া’ গল্পের যে দিকটি ফুটে উঠেছে, তা ব্যাখ্যা কর।  
ঘ. “উদ্দীপকে ‘পড়ে পাওয়া’ গল্পের সম্পূর্ণ দিক প্রকাশ পায় নি।”-মন্তব্যটির যথার্থতা বিশ্লেষণ কর।                                                                                                        
২.  নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও।
গ্রামের চৌকিদার হাশেম দায়িত্ব পালন শেষে বাড়ি ফেরার পথে একটি হাত ব্যাগ পড়ে থাকতে দেখে। অনেক ভেবে ব্যাগটি নিয়ে বাড়ি যায়। স্ত্রীর সাথে পরামর্শ করে কীভাবে ব্যাগটি ফেরত দেওয়া যায়। স্ত্রীর পরামর্শে স্থানীয় প্রশাসনের সাহায্যে সত্যিকার মালিককে খুঁজে পেয়ে হাশেম ও তার স্ত্রী চিন্তামুক্ত হয়।

ক. বালকদের মধ্যে সবচেয়ে বিজ্ঞ কে?
খ. ‘আপনারা মানুষ না দেবতা’-উক্তিটি কাপালি কেন করেছিল? ব্যাখ্যা কর।                                  
গ. উদ্দীপকের ঘটনার সাথে ‘পড়ে পাওয়া’ গল্পের  সাদৃশ্যপূর্ণ ঘটনাটি বর্ণনা কর।  
ঘ. “উদ্দীপকের হাশেম ও তার স্ত্রীর মনোভাব এবং ‘পড়ে পাওয়া’ গল্পের বালকদের চেতনা এক ও অভিন্ন।’’-মন্তব্যটি যাচাই কর।                                                      

৩.  নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও।
হরিণ শিকারে এসে আশ্রমে থাকা পিতৃ-মাতৃহীন অসহায় শকুন্তলাকে বিয়ে করে রাজা দুষ্মন্ত। বিয়ের সময় সে শকুন্তলাকে একটি হীরার আংটি উপহার দেয়। কয়েকদিন পর রাজ্য পরিচালনার জন্য রাজা দুষ্মন্ত তার রাজ্যে চলে যায়। কিন্তু আর ফিরে আসে না। এদিকে শকুন্তলা উপায়ান্তর না দেখে শিশুপুত্রকে নিয়ে রাজার উদ্দেশে রওনা দেয়। কিন্তু আংটিটি নদীতে পড়ে যায় ঋষির অভিশাপে। জেলে মাছের পেটে আংটিটি কুড়িয়ে পেয়ে রাজার কাছে জমা দেয়।

ক. বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় কত সালে জন্মগ্রহণ করেন?
খ. ‘ঠাকুরমশাই, আপনারা মানুষ না দেবতা?’ কাপালি এ কথা কেন বলেছে?
গ. শকুন্তলার সাথে ‘পড়ে পাওয়া’ গল্পের কোন চরিত্রের সাদৃশ্য রয়েছে-ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপকের জেলেকে বিধু চরিত্রের প্রতিরূপ বলা যায় কি? তোমার মতের সপক্ষে যুক্তি দাও।

Saturday, June 27, 2020

                            দুই বিঘা জমি

১। নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও।
দেশের উন্নয়ন অব্যাহত আছে। প্রতিবছর প্রৃবদ্ধিও হার বাড়ছে। উন্নয়ন হতে হবে কৃষকবান্ধব। সমাজকাঠামোর বৈষম্য বজায় রেখে উন্নয়ন অব্যাহত রাখলে প্রকৃত সুফল মিলবে না। সমাজকাঠামোর বিদ্যমান বৈষম্য কমিয়ে আনা এখন সাধারণ কৃষকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হোক উন্নয়নের মূলমন্ত্র। 

ক. ‘পারিষদ’ কারা?
খ. উপেন সন্ন্যাসী বেশে ঘুরে বেড়াতে লাগল কেন?
গ. উদ্দীপকের প্রতিফলিত মনোভাবে ‘দুই বিঘা জমি’ কবিতার যে দিকটি ফুটে উঠেছে, তা ব্যাখ্যা কর।     ঘ. “উদ্দীপকের সমাজ কাঠামো ‘দুই বিঘা জমি’ কবিতার বাবু সাহেব সৃষ্টির সহায়ক।”-মন্তব্যটির যথার্থতা মূল্যায়ন কর। 
     


২। নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও।                                                                                              
 
নদীভাঙনে সর্বস্বান্ত মানুষ।


ক. এ জগতে কে বেশি চায়?
খ. উপেন কেন দুই বিঘা জমিকে ‘মরিবার মত ঠাঁই’ বলল?
গ. ‘দুই বিঘা জমি’ কবিতার কোন দিকটির সাথে উদ্দীপকের সাদৃশ্যপূর্ণ রয়েছে? বর্ণনা কর।  
ঘ. “সাদৃশ্য থাকলেও উদ্দীপক এবং ‘দুই বিঘা জমি’ কবিতার প্রেক্ষাপট এক নয়।’’-মন্তব্যটি যাচাই কর। 

৩। নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও।
পলাশপুর একটি আদর্শ গ্রাম। গ্রামের ধনবান সাবু মিয়ার বাড়ির পাশে বাস করে রিকশাচালক দবির মিয়া। দবিরের মেয়ের বিয়ের খরচ মেটাতে বসত ভিটা বিক্রি করতে সাবু মিয়ার কাছে যায়। সব কথা শুনে সাবু মিয়া বলেন, তোমার শেষ আশ্রয়টুকু হারানোর দরকার নেই। মেয়ের বিয়ের টাকা আমি দিব। এ কথা শুনে দবির মিয়ার চোখে জল আসে। 

ক. ‘দুই বিঘা জমি’ কবিতার উৎস কি?
খ. জমিদার উপেনের জমি নিতে চায় কেন?
গ. উদ্দীপকের সাবু মিয়ার মানসিকতার সাথে ‘দুই বিঘা জমি’ কবিতার জমিদারের মানসিকতার বৈসাদৃশ নির্ণয় কর।
ঘ. “জমিদার যদি সাবু মিয়ার মতো হতেন তবে ‘দুই বিঘা জমি’ কবিতার চিত্র ভিন্ন হতে পারতো”-বিশ্লেষণ কর।


সুখী মানুষ

১। নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও।
    অংশ-১: ‘ভাঙা কুঁড়েঘর, ছেঁড়া কাঁথা
               তবুও এখানে আমার শান্তি গাঁথা।
    অংশ-২: ‘যার নেই-তারে যদি দাও
               পাবে দ্বিগুণ ফিরে 
               নিজের শুধু ভাব যদি দুঃখ থাকবে ঘিরে।

ক. কবিরাজ কোন কঠিন কাজটি করতে বলেছিলেন?
খ. ‘মনের মধ্যে অশান্তি থাকলে ওষুধে কাজ হয় না’-কথাটি বুঝিয়ে বল।
গ. উদ্দীপকের অংশ-১ এ ‘সুখী মানুষ’ নাটিকার কোন চরিত্রের প্রতিফলন ঘটেছে? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপকে অংশ-২ এ ‘সুখী মানুষ’ নাটিকার মোড়লের জন্য কতটা শিক্ষণীয় তা মূল্যায়ন কর।

২। নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও।
    স্তবক-১: আমি গেন জগতে হারিয়ে যেতে চাই, 
               যেথায় গভীর নিশুতে রাতে 
               জীর্ণ বেড়ার ঘরে 
               নির্ভাবনায় মানুষেরা ঘুমিয়ে থাকে ভাই।
    স্তবক-২: স্বার্থমগ্ন যেজন বিমুখ বৃহৎ জগৎ হতে, 
               সে কখনো শেখেনি বাঁচিতে।

ক. নাড়ী পরীক্ষা কী?
খ. ‘একটা কঠিন কাজ করতে হবে’-বুঝিয়ে লেখো।
গ. উদ্দীপকের স্তবক-১ এর ভাবনায় ‘সুখী মানুষ’ নাটিকার যে চরিত্রের মনোভাবের মিল রয়েছে তার বর্ণনা কর।
ঘ. “উদ্দীপকের স্তবক-২ এ মনোভাবে ‘সুখী মানুষ’ নাটিকার মোড়লের চরিত্রের প্রতিফলন ঘটেছে”-মন্তব্যটি মূল্যায়ন কর।

Friday, June 26, 2020

আবার আসিব ফিরে

১। নিচের উদ্দীপকটি পড় ও প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও।
    বাংলার তরু বাংলার ফল
    বাংলার পুষ্প বাংলার কমল
    মাঠে ঘাটে পথে তটিনী সৈকতে 
    যে দেখে সে আপন হারা।

ক.  ‘আবার আসিব ফিরে’ কাবতাটি কোন কাব্যগ্রন্থ থেকে নেওয়া হয়েছে?
খ.  কবি বাংলাদেশকে ‘নবান্নের দেশ’ বলেছেন কেন?
গ.  উদ্দীপকটি ‘আবার আসিব ফিরে’ কবিতাটির সঙ্গে যেদিক থেকে সাদৃশ্যপূর্ণ তা ব্যাখ্যা কর। 
ঘ.  সাদৃশ থাকলেও উদ্দীপকটিতে ‘আবার আসিব ফিরে’ কবিতার আকাঙ্খা প্রকাশ পায় নি।- বক্তব্যটি বিশ্লেষণ কর।    

২। নিচের উদ্দীপকটি পড় ও প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও।
দৃশ্যকল্প-১: বিস্তৃত মাঠে পাকা ধান। কৃষকের মুখে ফসলের হাসি। ক‘দিন কৃষকের ঘরে আনন্দ উৎসব হবে। উৎসবে   
                   মেতে উঠবে বাংলার প্রতিটি ঘর। এ যেন চিরায়ত বাংলার অতি পরিচিত চেনা রূপ।
দৃশ্যকল্প-২:      গোধূলি লগনে জগদীশে স্মরে 
                   বিদায় লইব জনমের তরে 
                   লুকাইব আমি সন্ধ্যার আঁধারে 
                   বাংলা মায়ের ক্রোড়ে।  

ক. সুর্দশন কী?
খ. ‘বাংলার সবুজ করুণ ডাঙা’ বলতে কী বোজানো হয়েছে?
গ. দৃশ্যকল্প-১ এ সাথে ‘আবার আসিব ফিরে’ কবিতার কোন দিকটির সাদৃশ্য রয়েছে? ব্যাখ্যা কর। 
ঘ. দৃশ্যকল্প-২ এর মূলভাব এবং ‘আবার আসিব ফিরে’ কবিতার কবির মূলভাব অভিন্ন।-মন্তব্যটির যথার্থতা মূল্যায়ন কর।


অতিথির স্মৃতি

১। নিচের উদ্দীপকটি পড় ও প্রশ্নগুলোর উত্তর দা।
গফুরের প্রিয় গরু মহেশ। মহেশকে সে সন্তানের মত ভালবাসত, সে প্রায় সময় মহেশের সাথে কথা বলত। নিজে না খেয়ে মহেশকে খাওয়াত। মহেশ আজ বেঁচে নেই কিন্তু গফুর তাকে ভুলতে পারে নি।

ক. ভজন শুরু হয় কখন?
খ. মালি-বৌ অতিথিকে তাড়িয়ে দিত কেন?
গ. উদ্দীপকে ‘অতিথির স্মৃতি’ গল্পের যে দিকটি বিদ্যমান তা ব্যাখ্যা কর?
ঘ. উদ্দীপকে‘অতিথির স্মৃতি’গল্পের খণ্ডিত চিত্র প্রকাশ পেয়েছে- ‘অতিথির স্মৃতি’গল্পের আলোকে বিশ্লেষণ কর।

২। নিচের উদ্দীপকটি পড় ও প্রশ্নগুলোর উত্তর দা।
রতন অফিস থেকে বাড়ি ফেরার পথে রাস্তার পাশে কেটি গর্তে একটি বিড়ালছানাকে আটকে থাকতে দেখে রিকশাওয়ালার সাহায্যে সে বিড়ালটিকে উদ্ধার করে পরিষ্কার করে বাড়ি নিয়ে আসে। খুব অল্প সময়ে বিড়ালটি তাদেও পরিবারের একজন হয়ে ওঠে।

ক. বেরিবেরির আসামি কারা?
খ. দরিদ্র ঘরের মেয়েটিকে দেখে লেখকের দুঃখ হতো কেন? 
গ. রতনের মধ্যে ‘অতিথির স্মৃতি’ গল্পের কোন দিকটি বিদ্যমান তা ব্যাখ্যা কর।
ঘ. ‘জীবনের প্রতি ভালোবাসা মানবমনের এক পরম অনুভূতি’ উদ্দীপক ও ‘অতিথির স্মৃতি’ গল্পের আলোকে উক্তিটির যথার্থতা বিশ্লেষণ কর।

৩। নিচের উদ্দীপকটি পড় ও প্রশ্নগুলোর উত্তর দা।
বাদল সাহেব ডায়াবেটিস রোগী। ডাক্তারের পরামর্শে প্রতিদিন বিকালে হাঁটতে বের হন। হাঁটতে গিয়ে দেখেন তার মত অনেকেই হাঁটতে বের হয়েছেন। যারা হাঁটতে বের হয়েছে তার মধ্যে বেশিরভাগই স্থ’ূলকায়। একটু হাঁটলেই হাপিয়ে যায়। তার পরেও প্রাণপণ চেষ্টা করে সবাই হাঁটে। একদিন বাদল সাহেব দেখতে পান একটি বিড়ালছানা অসুস্থ অবস্থায় রাস্তার পাশে পড়ে আছে। তিনি বিড়ালছানাটিকে বাড়িতে নিয়ে যান এবং যতœ করে সুস্থ করে তোলেন।

ক. কী দেখে লেখকের সত্যিকারের ভাবনা ঘুচে গেল? 
খ. লেখকের কেন বাড়ি যাওয়ার আগ্রহ খুঁজে পেল না?
গ. উদ্দীপকে উল্লেখিত রোকদের হাঁটার প্রাণপণ চেষ্টা ‘অতিথির স্মৃতি’ গল্পের কোন দিকটিকে নির্দেশ করে?-ব্যাখ্যা কর।                                
ঘ. উদ্দীপকে বাদল সাহেবের প্রাণীর প্রতি মমত্ববোধে ‘অতিথির স্মৃতি’ গল্পের লেখকের মমত্ববোধের পূর্ণাঙ্গ রূপ ফুটে উঠেছে কী? যথার্থতা বিশ্লেষণ কর।


 মানবধর্ম

 ১। নিচের উদ্দীপকটি পড় ও প্রশ্নগুলোর উত্তর দা।
     শুনহ মানুষ ভাই
     সবার উপরে মানুষ সত্য 
     তাহার উপরে নাই।

ক. লালন শাহ্ কী ধরনের কবি?
খ. কবি মানুষকে জাত-ধর্ম নিয়ে বাড়া বাড়ি করতে নিষেধ করেছেন?
গ. উদ্দীপকে ‘মানবধর্ম’ কবিতার যে দিকটি ফুটে উঠেছে, তা ব্যাখ্যা কর।
ঘ. “উদ্দীপকে ফুটে ওঠা দিকটিতে ‘মানবধর্ম’ কবিতার সম্পূর্ণ বিষয় প্রকাশ পায় নি।”-বিশ্লেষণ কর।

২।  নিচের উদ্দীপকটি পড় ও প্রশ্নগুলোর উত্তর দা।                                                                                         

মুসলিম

খ্রিস্টান
মানবধর্ম
হিন্দু

বৌদ্ধ

ক. জগৎজুড়ে লোকে কী নিয়ে গৌরব করে?    
খ. মানবধর্ম বলতে কী বোঝায়? ব্যাখ্যা কর। 
গ. উদ্দীপকটি ‘মানবধর্ম’ কবিতার ‘মানবধর্ম’ কবিতার সাথে কীভাবে সংগতিপূর্ণ? ব্যাখ্যা কর।  
ঘ. “উদ্দীপকে ‘মানবধর্ম’ কবিতার মূলভাব সম্পূর্ণরূপে ফুটে উঠেছে।” - মূল্যায়ন কর।  

৩। নিচের উদ্দীপকটি পড় ও প্রশ্নগুলোর উত্তর দা।
   দৃশ্যকল্প-১: গাহি সাম্যের গান-যেখানে আসিয়া এক হয়ে গেছে, সব কাধা-ব্যবধান
                 যেখানে মিশছে হিন্দু-বৌদ্ধ-মুসলিম-খ্রিশ্চান।
   দৃশ্যকল্প-২: নহে আশরাফ যার আছে শুধু বংশ পরিচয়
                 সেই আশরাফ জীবন যার পূর্ণ কর্মময়।

ক. লালন শাহ্ কার শিষ্যত্ব গ্রহণ করেন?
খ. ‘যাওয়া কিংবা আসার বেলায়’ বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
গ. দৃশ্যকল্প-১ এর ভাবার্থ ‘মানবধর্ম’ কবিতার সাথে কীভাবে সংগতিপূর্ণ? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. দৃশ্যকল্প-২ এর বিষয়বস্তু যেন কবির প্রত্যাশাকে পূরণ করেছে-বিশ্লেষণ কর।

Wednesday, June 24, 2020

বঙ্গভূমির প্রতি


১।   নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দা।                                             
বাংলার তরু বাংলার ফল
বাংলার পুষ্প বাংলার কমল
মাঠে ঘাটে পথে তটিনি সৈকতে
যে দেখে সে আপন হারা।
বাংলার কুলি বাংলার চাষি
বাংলার মাটি কত ভালবাসি।

ক. নরকুলে ধন্য কে?
খ. কবি মৃত্যুকেও ভয় পান না কেন?   
গ. উদ্দীপকের সাথে ‘বঙ্গভূমির প্রতি’ কবিতাটির বৈসাদৃশ্যটুকু তুলে ধর?
ঘ. “উদ্দীপক ও ‘বঙ্গভূমির প্রতি’ কবিতাটি রচনার পেছনে একই চেতনা কাজ করেছে।”-মন্তব্যটি বিশ্লেষণ কর।                                                                                                        

২। নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দা।
স্বদেশ ভালোবাসা
প্রত্যাশা
স্মৃতি

ক. কবি দেশকে মা হিসেবে কল্পনা করেছেন? 
খ. কবি কেন অমর হতে পারবেন না বলে মনে করেন? 
গ. উদ্দীপকের আলোকে ‘বঙ্গভূমির প্রতি’ কবিতায় কবির স্বদেশের প্রতি ভালোবাসার যে বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে, ব্যাখ্যা কর। 
ঘ. “উদ্দীপকে ও ‘বঙ্গভূমির প্রতি’ কবিতার সামগ্রিক চিত্র ফুটে ওঠেনি”-মন্তব্যটি যাচাই কর। 

৩। মবিন দীর্ঘ কয়েক বছর পর দেশে ফিরেছে। তার কাছে সব কিছু অচেনা মনে হচ্ছে। কিন্তু গ্রামে পা দিতেই অন্য রকম এক অনুভূতিতে মন ভরে উঠল। অনেক বড় বড় শহরে ঘুরেও তার এতটা ভাল লাগেনি যতটা ভাল লেগেছে গ্রামে পা দিয়ে।
ক. মাইকেল মধুসূদন দত্তের রচিত মহা কাব্যের নাম কী? 
খ. জীবন-নদের নীর স্থির নয় কেন? 
গ. ‘বঙ্গভূমির প্রতি’ কবিতা এবং উদ্দীপকের মধ্যে সাদৃশ্য তুলে ধর। 
ঘ. “সাদৃশ্য থাকলেও উদ্দীপক এবং ‘বঙ্গভূমির প্রতি’ কবিতার প্রেক্ষাপট ভিন্ন”- মূল্যায়ন কর।                    

৪। নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দা।
আমি অকৃতি অধম
     বলেও তো কিছু কম করে মোরে দাও নি;
     যা দিয়েছ, তারি অযোগ্য ভাবিয়া
     কেড়েও তো কিছু নাও নি।

ক. কোন নদের নীর চিরস্থির নয়?
খ. কবি নিজেকে দাস বলেছেন কেন?
গ. ‘বঙ্গভূমির প্রতি’ কবিতার কোন ভাবানুভূতি উদ্দীপকে খুঁজে পাওয়া যায়?
ঘ. “কবিতাংশটি ‘বঙ্গভূমির প্রতি’ কবিতার সামগ্রিকভাবেকে প্রকাশ করে নি।”-বিশ্লেষণ কর।

 ভাব ও কাজ

১। পলান সরকার মানুষকে বিনামূল্যে বই বিতরন করেন। যাতে সবাই বই পড়তে উৎসাহিত হয়। তাঁর কাছে জানতে চাইলে তিনি  জানালেন-কাজটি তিনি আত্মার টানে করেন।তিনি কাজের ক্ষেত্রে আত্মার গুরুত্বকে আমাদের সামনে তুলে ধরেছেন।

ক. মানুষকে মাতিয়ে তোলা যায় কী দিয়ে?                       
খ. মানুষকে কোমল জায়গায় ছোঁয়া দেওয়া আবশ্যক কেন?
গ. উদ্দীপকের পলান সরকার ‘ভাব ও কাজ’ প্রবন্ধের কোন ভাবাবেগে তাড়িত? ব্যাখ্যা কর?
ঘ. ‘পলান সরকারের তাড়নাই কার্যসিদ্ধির পূর্বশর্ত’ ‘ভাব ও কাজ’ প্রবন্ধের আলোকে উক্তিটি বিশ্লেষণ কর।                     

২। ভাবহীন কাজ আর সৌরভবিহীন পুষ্প একই। ভাবকে কাজে পরিণত করতে না পারলে সেই ভাবনা ব্যর্থ হয়। যিনি ভাবের বাঁশি বাজিয়ে জনসাধারণকে নাচাবেন, তাকে নিঃস্বার্থ ত্যাগী হতে হবে।
ক. ‘ভাব ও কাজ’ কোন ধরনের রচনা?                         
খ. সোনার কাঠি বলতে কী বোঝানো হয়েছে?                                                                                       
গ. উদ্দীপকটি ‘ভাব ও কাজ’ প্রবন্ধের যে দিকটি নির্দেশ করে তা ব্যাখ্যা কর।           
ঘ. উদ্দীপকে উল্লিখিত বিষয়াবলি ‘ভাব ও কাজ’ প্রবন্ধের সম্পূর্ণ ভাবকে ধারন করে কি মূল্যায়ন কর।                                               

৩। মানুষ বড় হয় তার কর্মের মাধ্যমে। সঠিক কর্মের মাধ্যমে মানুষ কাঙ্খিত সাফল্য লাভ করতে পারে। কর্ম ও নিজস্ব চিন্তা মানুষকে সঠিক পথে পরিচালিত করে। তাই চিন্তা যদি পরিচ্ছন্ন না হয় তবে মানুষকে ভাবের সাগরে হাবুডুবু খেতে হয়, যা তাকে প্রকৃত মানুষ হওয়া থেকে বিরত রাখে।
ক. কুম্ভকর্ণ কে?                                                                       
খ. সত্যের সাধনা বলতে লেখক কী বুঝিয়েছেন?                                                                                   
গ. উদ্দীপকে ‘ভাব ও কাজ’ প্রবন্ধের কোন দিকটি বর্ণিত হয়েছে? ব্যাখ্যা কর।         
ঘ. ‘চিন্তা যদি পরিচ্ছন্ন না হয় তবে মানুষকে ভাবের সাগরে হাবুডুবু খেতে হয়।’-মন্তব্যটি ‘ভাব ও কাজ’ প্রবন্ধের আলোকে বিশ্লেষণ কর।