চলমান কথা

গত ১১ মে, ২০২০ আশুগঞ্জ তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র উচ্চ বিদ্যালয়ের অনলাইন পরীক্ষার শুভ উদ্বোধন করেন প্রকৌশলী এ এম এম সাজ্জাদুর রহমান, ব্যবস্থাপনা পরিচালক, এপিএসসিএল।

স্বপ্নের পদ্মা সেতু; স্বপ্ন হলো সত্যি। স্বপ্নের পদ্মা সেতুর সাথে স্বপ্ন যাবে বাড়ি।

Showing posts with label নবম-দশম: সংবাদপত্রে আবেদন পত্র. Show all posts
Showing posts with label নবম-দশম: সংবাদপত্রে আবেদন পত্র. Show all posts

Friday, May 21, 2021

তোমার এলাকার আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির কথা জানিয়ে সংবাদপত্রে প্রকাশের উপযোগী একটি পত্র লেখ।
 
২০ মে, ২০২১খৃ:
সম্পাদক,
দৈনিক ইত্তেফাক,
১, রামকৃষ্ণ মিশন রোড,
ঢাকা-১২০৩।
 
বিষয়: চিঠিপত্র কলামে নিচের সংবাদটি প্রকাশের আবেদন।
 
জনাব,
আপনার সম্পাদিত বহুল প্রচলিত দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকার সংশ্লিষ্ট বিভাগে নিম্নোক্ত পত্রটি প্রকাশ করে এলাকাবাসীর উপকারে অবদান রাখার জন্যে অনুরোধ জানাচ্ছি।
 
নিবেদক-
মো: রহমান
ডহরপাড়া, বরিশাল।
 
আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি চাই
বরিশাল জেলার উজিরপুর থানার অন্তর্গত ডহরপাড়া একটি গ্রাম। এই গ্রামের মানুষ দীর্ঘদিন ধরে শান্তিতে বসবাস করে আসছিল। এলাকার বেশির ভাগ লোক শিক্ষিত এবং কৃষি, শিল্প, মৎস্য চাষসহ নানাবিদ পেশায় নিয়োজিত। তাছাড়া অনেক ব্যবসায়ী এ গ্রামে বসবাস করে। অনেক শিল্পকারখানা গড়ে উঠেছে ডহরপাড়া অঞ্চলে। ফলে এখানে বিভিন্ন অঞ্চল থেকে আগত নানা ধরনের পেশার মানুষের সমাবেশ ঘটে। আস্তে আস্তে পরিবেশ ঘোলাটে হয়ে ওঠে। জমে ওঠে নেশার আড্ডা। নানা ধরনের অপকৃীর্তি শুরু হয় সমাজে। সন্ধ্যার পর রাস্তায় বের হলেই সন্ত্রাসী, নেশাখোর, চাঁদাবাজ আর ছিনতাইকারীর খপ্পরে পড়তে হয়।মেয়েরা স্কুল-কলেজে যাওয়ার পথে বকাটে ছেলেদের দ্বারা উত্যক্ত হয়ে থাকে। এলাকা থেকে থানা সদর অনেক দূরে  হওয়ায় বর্তমানে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির এত অবনতি হয়েছে যে, ঘর থেকে বের হওয়াই দায় হয়ে পড়েছে। চাঁদাবাজদের ভয়ে ঘরে বসেও মানুষ আজ স্বস্থির নিঃশ্বাস নিতে পারছে না। সারাক্ষণ একটা আতঙ্ক বিরাজ করছে এলাকায়। কখন কী জানি হয়ে যায়। প্রতিনিয়ত পক্ষ-বিপক্ষের মধ্যে মারামারি, ডাঙ্গা-হাঙ্গামা লেগেই আছে। অত্র অঞ্চলে বসবাস করা অসম্ভব হয়ে পড়েছে।
 
এমতাবস্থায় সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে আমার সবিনয় অনুরোধ, আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতির জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করে অত্র অঞ্চলের জনগণকে শান্তিতে বসবাস করতে দিন।
 
নিবেদক-
এলাকাবাসীর পক্ষে-
মো: মোহায়মিন
 

 

প্রেরক,
মো: মোহায়মিন
গ্রাম: ডহরপাড়া
পো: ডহরপাড়া
উপজেলা: উজিরপুর
জেলার: বরিশাল-৮২০০।

ঢাক টিকেট


প্রাপক,
সম্পাদক,
দৈনিক ইত্তেফাক,
১, রামকৃষ্ণ মিশন রোড,
ঢাকা-১২০৩।

Wednesday, May 12, 2021

# তোমাদের এলাকার একটি রাস্তা সংস্কারের জন্যে কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করে সংবাদপত্রে প্রকাশরে উপযোগী একটি পত্র রচনা কর।

২০ র্মাচ, ২০১৭ খৃ:
সম্পাদক,
দৈনিক ইত্তফোক,
১, রামকৃষ্ণ মিশন রোড,
ঢাকা-১২০৩।

বিষয়: নিচের পত্রখানা চিঠিপত্র কলামে প্রকাশরে আবদেন।

জনাব,
আপনার সম্পাদতি বহুল প্রচলতি দৈনিক ইত্তফোক পত্রকিার সংশ্লষ্টি বিভাগে নিম্নোক্ত পত্রটি প্রকাশ করে জনসাধারণের উপকারে অবদান রাখার জন্যে অনুরোধ জানাচ্ছি।

নিবেদক-
মো: মোহায়মিন
ডহরপাড়া, বরশিাল।

রাস্তা সংস্কার জরুরী
বিনীত নিবেদন এই যে, আমরা গুঠিয়া ইউনিয়নের ডহরপাড়া গ্রামের স্থায়ী বাসিন্দা । আমরা অত্র এলাকার যে রাস্তা আছে তা পঞ্চগ্রাম হয়ে ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে এসে লেগেছে। রাস্তাটির মুখ পূর্বে প্রস্থ ছিল ৩৬ ফিট যা এখন বর্তমানে ১৮ ফিট আছে, বর্তমানে উক্ত রাস্তায় এ্যামবুলেন্স, ফায়ার সার্ভিসের গাড়ি এবং মালবহনের গাড়ি চলাচল করা সম্ভব হচ্ছে না । এ জন্য এলাকাবাসি চলাচলের ক্ষেত্রে নানাবিদ সমস্যার সম্মখীন হচ্ছে। তাছাড়া পুরো রাস্তা জুরে খানা-খন্দে ভরা। আর বৃষ্টি হলে তো কোনো কথাই নেই। তখন চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়ে। প্রায় সময় নানাবিদ দুর্ঘটনা ঘটে।


অতএব, বিনীত প্রার্থনা এই যে, গুঠিয়া ইউনিয়নের ডহরপাড়া গ্রামের আওতা ভুক্ত রাস্তাটি যানবহন চলাচলের জন্য প্রশস্থ করণে জনাবের মর্জি হয় এবং সমস্যাটি অতি দ্রুত সু-সম্পন্ন এবং দুর্ভোগ লাঘব ঘটাতে মাননীয় নির্বাহী কর্মকর্তার সু-দৃষ্টি একান্ত কামনা করছি। 
 

নিবেদক-
মো: মোহায়মিন
ডহরপাড়া, বরিশাল।

প্রেরক
গ্রাম: ডহরপাড়া
পো: ডহরপাড়া
উপজেলা: উজিরপুর,
জেলা: বরিশাল।

ঢাক টিকেট
প্রাপক,
সম্পাদক,
দৈনিক ইত্তেফাক,
১, রামকৃষ্ণ মিশন রোড,
ঢাকা-১২০৩।

Thursday, September 10, 2020

#  তোমাদের গ্রামে একটি দাতব্য চিকিৎসালয় স্থাপনের জন্যে কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করে সংবাদপত্রে প্রকাশের উপযোগী একটি পত্র রচনা কর।

 

২০ মার্চ, ২০১৭ খৃঃ

সম্পাদক,

দৈনিক ইত্তেফাক,

১, রামকৃষ্ণ মিশন রোড,

ঢাকা-১২০৩।

 

বিষয়: চিঠিপত্র কলামে নিচের সংবাদটি প্রকাশের আবেদন।

 

জনাব,

আপনার সম্পাদিত বহুল প্রচলিত দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকার সংশ্লিষ্ট বিভাগে নিম্নোক্ত পত্রটি প্রকাশ করে জনসাধারণের উপকারে অবদান রাখার জন্যে অনুরোধ জানাচ্ছি।

 

নিবেদক-

মো: মোহায়মিন

ডহরপাড়া, বরিশাল।

দাতব্য চিকিৎসালয়  স্থাপনের জন্যে আবেদন

বরিশাল জেলার উজিরপুর একটি ঐতিহ্যবাহী থানার একটি গ্রমা ডহরপাড়া। এই গ্রামে একটি বাজার, একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়, একটি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও একটি মাদ্রাসা রয়েছে। কিন্তু অত্যন্ত দুঃখের বিষয় এই যে, এ গ্রামে, এমনকি আশেপাশের ৭/৮ গ্রামে কোনো বাল ডাক্তার বা চিকিৎসালয় নেই। ভাল ডাক্তারের সন্ধানে ৪০ কিলোমিটার দূওে রোগী নিতে গেলে রোগীর অবস্থা শোচনীয় হয়ে পড়ে। ফলে গরীব জনসাধারণকে স্থানীয় বাজারের হাতুড়ে ডাক্তারদের অপচিকিৎসার নির্মম শিকারে পরিণত হচ্ছে। তাই এ গ্রামে একটি সরকারী দাতব্য চিকিৎসালয় স্থাপন অত্যাবশ্যক হয়ে পড়েছে। এ-ব্যাপারে যথাযথ কর্তৃপক্ষের নিকট কয়েকবার আবেদন করা হলেও তাতে কোনো সাড়া পাওয়া যায় নি। 

অতএব, সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে আকুল আবেদন, আমাদের গ্রামে একটি দাতব্য শিক্ষালয় স্থাপন করে অত্র গ্রামের জনসাধারণের চিকিৎসা সেবা নিশ্চিত করতে মর্জি হয়।

 

নিবেদক-

এলাকাবাসীর পক্ষে-

মো: মোহায়মিন

ডহরপাড়া, বরিশাল।



 প্রেরক,

 মো:মোহায়মিন

 গ্রা:+পো: ডহড়পাড়া

 উপজেলা: উজিরপুর

 জেলা: বরিশাল।

ডাক টিকিট

 প্রাপক,                            

 সম্পাদক,

 দৈনিক ইত্তেফাক,

 ১, রামকৃষ্ণ মিশন রোড,

 ঢাকা-১২০৩।

# তোমাদের গ্রামে একটি প্রাথমিক বিদ্যালয় স্থাপনের জন্যে কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করে সংবাদপত্রে প্রকাশের উপযোগী একটি পত্র রচনা কর।

 

২০ মার্চ, ২০১৭ খৃঃ

সম্পাদক,

দৈনিক ইত্তেফাক,

১, রামকৃষ্ণ মিশন রোড,

ঢাকা-১২০৩।

 

বিষয়: চিঠিপত্র কলামে নিচের সংবাদটি প্রকাশের আবেদন।

 

জনাব,

আপনার সম্পাদিত বহুল প্রচলিত দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকার সংশ্লিষ্ট বিভাগে নিম্নোক্ত পত্রটি প্রকাশ করে জনসাধারণের উপকারে অবদান রাখার জন্যে অনুরোধ জানাচ্ছি।

 

নিবেদক-

মো: মোহায়মিন

ডহরপাড়া, বরিশাল।

প্রাথমিক বিদ্যালয় চাই

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আশুগঞ্জ উপজেলার সোনারামপুর একটি জনবহুল ও অভিজাত এলাকা। এ গ্রামে বিভিন্ন সম্প্রদায়ের প্রায় পাঁচ হাজার লোক বাস করে। কিন্তু দুঃখের বিষয়, এত লোকের আবাসস্থল হওয়া সত্ত্বেও এ গ্রামে কোনো বিদ্যালয় নেই। এ গ্রামের নিকটবর্তী বিদ্যালয়টি প্রায় দুই মাইল দূরে অবস্থিত চোট ছোট ছেলেমেয়েরদের পক্ষে এত দূরে গিয়ে লেখাপড়া করা কোনোভাবে সম্ভব নয়। বর্ষাকালে রাস্তাঘাটগুলো জলমগ্ন হয়ে পড়লে এ অসুবিধা আরও প্রকট আকার ধারণ করে। স্থানীয় জনগণ এ-ব্যাপারে যথাযথ কর্তৃপক্ষের কাছে বার বার আবেদন করেও কোন ফল পায় নি।

 

অতএব, সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে আকুল আবেদন, আমাদের গ্রামে একটি প্রাথমিক বিদ্যালয় স্থাপন করে অত্র গ্রামের জনসাধারণের ছেলেমেয়েদের সুশিক্ষার পথ সুগম করতে মর্জি হয়।

 

নিবেদক-

এলাকাবাসীর পক্ষে-

মো: মোহায়মিন

ডহরপাড়া, বরিশাল।


প্রেরক,

মো: মোহায়মিন

গ্রাম: ডহরপাড়া, 

পো: ডহরপাড়া, 

উপজেলা: উজিরপুর,

বরিশাল।

                                  ডাক টিকিট

প্রাপক,                          

সম্পাদক,

দৈনিক ইত্তেফাক,

১, রামকৃষ্ণ মিশন রোড,

ঢাকা-১২০৩। 

# মশার উপদ্রব নিবারণের জন্যে কর্তৃপক্ষের সহায়তা চেয়ে সংবাদপত্রে প্রকাশের উপযোগী একটি পত্র রচনা কর।


২০ মার্চ, ২০১৭ খৃঃ

সম্পাদক,

দৈনিক ইত্তেফাক,

১, রামকৃষ্ণ মিশন রোড,

ঢাকা-১২০৩।


বিষয়: চিঠিপত্র কলামে নিচের সংবাদটি প্রকাশের আবেদন।


জনাব,

আপনার সম্পাদিত বহুল প্রচলিত দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকার সংশ্লিষ্ট বিভাগে নিম্নোক্ত পত্রটি প্রকাশ করে জনসাধারণের উপকারে অবদান রাখার জন্যে অনুরোধ জানাচ্ছি।


নিবেদক-

মো: মোহায়মিন

ডহরপাড়া, বরিশাল।

মশার উপদ্রব থেকে মুক্তিচাই

আশুগঞ্জ উপজেলার সোনারামপুর একটি জনবহুল ও অভিজাত এলাকা। অথচ এখানকার রাস্তার অপরিছন্নতা ও ড্রেনের আবর্জনা থেকে জন্ম নিচ্ছে অসংখ্য মশা। তাই এ এলাকায় মশার উপদ্রব অস্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। মশার উপদ্রবে জনজীবন অতিষ্ট হয়ে পড়েছে। দিন-রাত সব সময়ই মশার উপদ্রব। সন্ধ্যার অন্ধকার ঘনিয়ে আসার সাথে সাথে মশকরাজি গুঞ্জনমুখর হয়ে ওঠে। মশার উপদ্রবে দিনেও স্বস্তিতে কাজ করা যায় না। ছাত্র-ছাত্রীর পড়াশোনাও মারাত্মকভাবে বিঘ্নিত হচ্ছে। মশার কামড়ে ম্যালেরিয়া ও ডেঙ্গু জ্বওে আক্রান্ত হচ্ছে শত শত লোক। বিশেষ করে শিশুরা মশা বাহিত নানা রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। মশানিধন অভিযানে তেমন কোন কাজ হয় নি। এ ব্যাপারে কর্তৃপক্ষকে বার বার তাগিত দেয়ার পরও প্রয়োজনীয় কোনো ব্যবস্থা নেয় নি।


সুতরাং উপর্যুক্ত বিষয়সমূহ বিবেচনা করে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের অনুরোধ জানাচ্ছি।


নিবেদক-

এলাকাবাসীর পক্ষে-

মো: মোহায়মিন

ডহরপাড়া, বরিশাল।

 

 প্রেরক,

 মো:মোহায়মিন

 গ্রা:+পো: ডহড়পাড়া

 উপজেলা: উজিরপুর

 জেলা: বরিশাল।

ডাক টিকিট

 প্রাপক,                               

 সম্পাদক,

 দৈনিক ইত্তেফাক,

 ১, রামকৃষ্ণ মিশন রোড,

 ঢাকা-১২০৩।

 সড়ক দুর্ঘটনা রোধকল্পে তোমার মতামত জানিয়ে সংবাদপত্রে প্রকাশের উপযোগী একটি পত্র রচনা কর।


২০ মার্চ, ২০১৭ খৃ:

সম্পাদক,

দৈনিক ইত্তেফাক,

১, রামকৃষ্ণ মিশন রোড,

ঢাকা-১২০৩।


বিষয়: চিঠিপত্র কলামে নিচের সংবাদটি প্রকাশের আবেদন।


জনাব,

আপনার সম্পাদিত বহুল প্রচলিত দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকার সংশ্লিষ্ট বিভাগে নিম্নোক্ত পত্রটি প্রকাশ করে জনসাধারণের উপকারে অবদান রাখার জন্যে অনুরোধ জানাচ্ছি।


নিবেদক-

মো: মোহায়মিন

ডহরপাড়া, বরিশাল।

নিরাপদ সড়ক চাই


অনাকাক্সিক্ষত ঘটনার নামই দুর্ঘটনা। বিভিন্ন দুর্ঘটনার মধ্যে সড়ক দুর্ঘটনা একটা নিত্য নৈমিত্তিক ব্যাপার। এক পরিসংখ্যানে জানা গেছে বাংলাদেশে প্রতিদিন গড়ে তিন জন করে এক হাজারের উপওে লোক সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত্যুবরণ করে। আর চিরতরে পঙ্গু হচ্ছে তার পাঁচ থেকে সাত গুণ লোক।সড়ক দুর্ঘটনা অত্যন্ত হৃদয়বিদারক ও মর্মান্তিক। সড়ক দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন বয়স ও পেশার লোক। সড়ক দুর্ঘটনা আমাদের কাছ থেকে আত্মীয়-স্বজন, মেধাবী লোক, প্রিয় ব্যক্তিত্বকে কেড়ে নিলেও আমরা কেউসড়ক দুর্ঘটনা রোধে সচেষ্ট নই। অপর দিকে সড়ক দুর্ঘটনার সাথে সংশ্লিষ্টদের কর্মকাণ্ড দেখে মনে হয় যে, সড়ক দুর্ঘটনা স্বাভাবিক ব্যাপার এবং এটা ঘটবেই। জন্মিলে মরতে হবে এটা চিরন্তন সত্য। কিন্তু দুর্ঘটনায় অকাল মৃত্যু বড়ই অস্বাভাবিক এবং বেদনাদায়ক। তাই এ অস্বাভাবিক মৃত্যুর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়া প্রয়োজন। এর সাথে সংশ্লষ্টরা চাইলে সড়ক দুর্ঘটনার মূল কারণ চালকদের বেপরোয়া গাড়ি চালানো, বিভিন্ন যান্ত্রিক ত্রুটি, ধারণ ক্ষমতার অতিরিক্ত যাত্রী বোঝাই, ত্রুটিপূর্ণ রাস্তাঘাট, লাইসেন্সের কারচুপি ইত্যাদির প্রতি সজাগ দৃষ্টি রাখলে দুর্ঘটনার পরিমাণ অনেক কমাতে পারে। তাই নিরাপদ সড়কের জন্য নিম্নোক্ত ব্যবস্থা গ্রহণের সুপারিশ করছি:


০১. চালকদের কারিগরি শিক্ষার সাথে নৈতিক শিক্ষা দিতে হবে।

০২. সঠিক পদ্ধতিতে লাইসেন্সে প্রদান করতে হবে।

০৩. রাস্তায় ট্রাফিক ও পুলিশ প্রশাসনের অসাধুতা রোধ করতে হবে।

০৪. ত্রুটিমুক্ত যানবাহন, চলাচল উপযোগী রাস্তা নিশ্চিত করতে হবে।

০৫. দুর্ঘটনায় দোষী ব্যক্তিদের কঠোর শাস্তি দিতে হবে।

০৬. অতিরিক্ত যাত্রী ও মাল বোঝাই বন্ধ করতে হবে।

০৭. রাস্তা সোজা ও প্রশস্ততা বৃদ্ধি করতে হবে।

০৮. রাস্তা পারাপারের নিয়ম মানতে হবে।

০৯. রাস্তা চলাচলে জনগণকে সচেতন হতে হবে।

১০. বিজ্ঞাপন বা প্রচার-প্রচারণার মাধ্যমে সচেতনতা বাড়াতে হবে।


সুতরাং উপর্যুক্ত সুপারিশসমূহ কার্যকর করলে সড়ক দুর্ঘটনা অনেকাংশে হ্রাস পাবে। তাই এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যব¯’া গ্রহণের অনুরোধ জানাচ্ছি।


নিবেদক-

এলাকাবাসীর পক্ষে-

মো: মোহায়মিন

ডহরপাড়া, বরিশাল।

 

 প্রেরক,

 মো:মোহায়মিন

 গ্রা:+পো: ডহড়পাড়া

 উপজেলা: উজিরপুর

 জেলা: বরিশাল।

ডাক টিকিট

 প্রাপক,                               

 সম্পাদক,

 দৈনিক ইত্তেফাক,

 ১, রামকৃষ্ণ মিশন রোড,

 ঢাকা-১২০৩।

 #  তোমার এলাকার কুটিরশিল্প স্থাপনের প্রয়োজনীয়তার কথা জানিয়ে সংবাদপত্রে প্রকাশের উপযোগী একটি পত্র লেখ।


২০ মার্চ, ২০১7 খৃ:

সম্পাদক,

দৈনিক ইত্তেফাক,

১, রামকৃষ্ণ মিশন রোড,

ঢাকা-১২০৩।


বিষয়: চিঠিপত্র কলামে নিচের সংবাদটি প্রকাশের আবেদন।


জনাব,

আপনার সম্পাদিত বহুল প্রচলিত “দৈনিক ইত্তেফাক” পত্রিকার সংশ্লিষ্ট বিভাগে নিম্নোক্ত পত্রটি প্রকাশ করে এলাকাবাসীর উপকারে অবদান রাখার জন্যে অনুরোধ জানাচ্ছি।


নিবেদক-

মো: মোহায়মিন

ডহরপাড়া, বরিশাল।

কুটির শিল্প স্থাপনের প্রয়োজনীয়তা

বরিশাল জেলার উজিরপুর একটি ঐতিহ্যবাহী থানা। এই থানাটি সন্ধ্যা নদীর অববাহিকায় অবস্থিত। লোকসংখ্যা প্রায় ৩ লাখ। বর্তমানে এখানে বৃহৎ শিল্প গড়ে উঠেছে। কিন্তু বাংলার ঐতিহ্যবাহী কুটির শিল্প আজ লোপ পেতে বসেছে। এক কালে এ অঞ্চলে মাটির পাত্র তৈরি, তাঁত বোনা, কাঠের কাজ ইত্যাদি কুটির শিল্পের প্রচলন ও প্রসার ছিল। আজও সেসব কুটির শিল্পের কারিগরদের উত্তরসূরীরা আছে। কিন্তু প্রয়োজনীয় পৃষ্ঠপোষকতার অভাবে তারা তাদের পিতৃপুরুষের পেশাকে ত্যাগ করে অন্য পথে জীবিকার্জনের পথ খুঁজছে। এসব গ্রামীণ কারিগররা শিক্ষার আলোক থেকে বঞ্চিত। উপযুক্ত পৃষ্ঠপোষকতা পেলে তারা তাদের ঐতিহ্যবাহী পেশাকে আবার সচল করে তুলতে পারবে। বর্তমানে ক্রমবর্ধমান হারে জনসংখ্যা বাড়ছে। শিক্ষিত অশিক্ষিত বেকারের সংখ্যা অনেক। বৃহৎ শিল্পের যুগে কুটির শিল্প নগণ্য হতে পারে। কিন্তু এই কুটির শিল্পের পুনরুজ্জীবনের প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম। বিশেষ করে বেকারদের কর্মসংস্থান ও জীবিকা নির্বাহের উপায় হিসেবে হিসেবে কুটির শিল্প এক ইতিবাচক ভূমিকা রাখতে পারে। আমরা মনে করি সদাশয় সরকার রায়পুরা থানা অঞ্চলে কুটির শিল্পের প্রসারে ব্যাপক কর্মসূচি গ্রহণ করে বেকার যুবক ও মহিলাদের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করে এ অঞ্চলের কল্যাণ সাধনে এগিয়ে আসবেন।

তাই এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের অনুরোধ জানাচ্ছি।


নিবেদক-

এলাকাবাসীর পক্ষে-

মো: মোহায়মিন

ডহরপাড়া, বরিশাল।

 প্রেরক,

 মো:মোহায়মিন

 গ্রা:+পো: ডহড়পাড়া

 উপজেলা: উজিরপুর

 জেলা: বরিশাল।

ডাক টিকিট

 প্রাপক,                               

 সম্পাদক,

 দৈনিক ইত্তেফাক,

 ১, রামকৃষ্ণ মিশন রোড,

 ঢাকা-১২০৩।

#   বৃক্ষরোপণের প্রয়োজনীয়তা বর্ণনা করে জনমত গঠনের উদ্দেশ্যে সংবাদপত্রে প্রকাশের উপযোগী একটি পত্র লেখ।


২০ মার্চ, ২০১7 খৃ:

সম্পাদক,

দৈনিক ইত্তেফাক,

১, রামকৃষ্ণ মিশন রোড,

ঢাকা-১২০৩।


বিষয়: চিঠিপত্র কলামে নিচের সংবাদটি প্রকাশের আবেদন।


জনাব,

আপনার সম্পাদিত বহুল প্রচলিত "দৈনিক ইত্তেফাক" পত্রিকার সংশ্লিষ্ট বিভাগে নিম্নোক্ত পত্রটি প্রকাশ করে এলাকাবাসীর উপকারে অবদান রাখার জন্যে অনুরোধ জানাচ্ছি।

 

নিবেদক-

মো: মোহায়মিন

ডহরপাড়া, বরিশাল।

 

বৃক্ষরোপণ সপ্তাহ পালন করুন

সারা বিশ্বের কোটি কোটি মানুষের জন্য প্রকৃতির ভারসাম্যহীনতা দুশ্চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। পরিবেশ বিজ্ঞানীরা বলেছেন, বিশ্ব-প্রকৃতিতে যে বিপর্যয় ঘনিয়ে এসেছে তার অন্যতম কারণ নির্বিচারে বনভূমি উজার করা এবং বৃক্ষ নিধন। যেকোনো দেশের সুস্থ ও স্বাভাবিক পরিবেশের জন্য মোট ভূখণ্ডের অন্তত শতকরা ২৫ ভাগ বনভূমি থাকা প্রয়োজন। আমাদের দেশে কাগজে-কলমে তার অর্ধেক বনভূমি থাকলেও বাস্তবে রয়েছে অনেক কম। বনভূমি দেশকে পরিবেশ দূষণের হাত থেকে রক্ষা করে, এবং দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন তরান্বিত করে। দেশের জলবায়ুর সমতা রক্ষা করে, জীবজগতের জন্য পর্যাপ্ত বিশুদ্ধ অক্সিজেন সরবরাহ করে ও জ্বালানি কাঠের চাহিদা পূরণ করে। গৃহ ও জলযান নির্মাণ, আসবাপত্র ও যানবাহন তৈরি এমনকি বস্ত্র ও কাগজ তৈরিতেও বনভূমির অবদান অনস্বীকার্য। উপকূলের ভূমিক্ষয়, ঘনঘন বন্যা, ঝড়-জলোচ্ছ্বাস প্রভৃতি প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবেলায় বৃক্ষকে মূল শক্তিরূপে গ্রহণ করা ছাড়া আর কোনো বিকল্প উপায় নেই। সরকার বৃক্ষ রোপণকে সামাজিক আন্দোলনে রূপদানের চেষ্টায় প্রতি বছর "বৃক্ষরোপণ সপ্তাহ" পালন করছে। আমি মনে করি এটি একটি সময়োচিত উদ্যোগ, যার সাথে দেশের সচেতন নাগরিকদের ব্যাপকভাবে সম্পৃক্ত হবার প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। আমি দেশের প্রতিটি দায়িত্বশীল নাগরিককে এ সপ্তাহ পালনকে সফল করে তোলার ক্ষেত্রে অবদান রাখার জন্য আবেদন জানাচ্ছি। আমি মনে করি, বৃক্ষরোপণ সপ্তাহ উপলক্ষে সবাই যদি যার যার সাধ্যমত বৃক্ষরোপণ করি তাহলে আমাদের দেশটি আবার সবুজ-শ্যামলে ভরে উঠবে। আমরা আবারও মুক্ত বায়ুতে শ্বাস নিতে সক্ষম হব।

সুতরাং এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের অনুরোধ জানাচ্ছি।


নিবেদক-

মো: মোহায়মিন

ডহরপাড়া, বরিশাল।

 

 প্রেরক,

 মো:মোহায়মিন

 গ্রা:+পো: ডহড়পাড়া

 উপজেলা: উজিরপুর

 জেলা: বরিশাল।

ডাক টিকিট

 প্রাপক,                               

 সম্পাদক,

 দৈনিক ইত্তেফাক,

 ১, রামকৃষ্ণ মিশন রোড,

 ঢাকা-১২০৩।

 #   তোমার এলাকায় একটি ডাকঘর স্থাপনের প্রয়োজনীয়তা ব্যাখ্যা করে সংবাদপত্রে প্রকাশের উপযোগী একটি পত্র লেখ।


২০ মার্চ, ২০১7 খৃ:

সম্পাদক,

দৈনিক ইত্তেফাক,

১, রামকৃষ্ণ মিশন রোড,

ঢাকা-১২০৩।


বিষয়: চিঠিপত্র কলামে নিচের সংবাদটি প্রকাশের আবেদন।


জনাব,

আপনার সম্পাদিত বহুল প্রচলিত দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকার সংশ্লিষ্ট বিভাগে নিম্নোক্ত পত্রটি প্রকাশ করে এলাকাবাসীর উপকারে অবদান রাখার জন্যে অনুরোধ জানাচ্ছি।


নিবেদক-

মো: মোহায়মিন

ডহরপাড়া, বরিশাল।

ডাকঘর চাই

বরিশাল জেলার অন্তরর্গত উজিরপুর থানার একটি বর্ধিষ্ণু গ্রাম ডহরপাড়া। এ গ্রামে লোকসংখ্যা প্রায় ১২ হাজার। এ গ্রামের অধিকাংশ লোকই শিক্ষিত। গ্রামের অনেক লোক দেশ-বিদেশে চাকরি ও ব্যবসা-বানিজ্যে নিয়োজিত। গ্রামটির কেন্দ্রস্থলে একটা বাজার আছে। বাজারের পাশে একটা মাধ্যমিক ও একটা প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে। মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের পাশেই একটা ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয় রয়েছে। কিন্তু দুঃখের বিষয় এই যে, এখানে কোনো ডাকঘর নেই। এখান থেকে প্রায় দুই মাইল দূরে একটা ডাকঘর রয়েছে। সেখানকার একজন ডাকপিয়ন সপ্তাহে মাত্র একদিন জরুরি চিঠিপত্র বিলি করতে আসে। যাতায়াতের অসুবিধার কারণে ডাকপিয়ন প্রায়ই এখানে আসতে চান না। তাই অনেক প্রয়োজনীয় চিঠিপত্র, মানিঅর্ডার ইত্যাদি বুঝে পেতে জনগণের দুর্ভোগের শেষ নেই। অধিকাংশ ক্ষেত্রে নির্ধারিত সময়ের অনেক পরে এসে প্রাপকের হাতে চিঠি পৌছায়। ক্ষেত্রবিশেষ জরুরি চিঠিপত্র খোয়াও যায়।


এমতবস্থায় ডাক বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে বিনীত আবেদন, অনতিবিলম্বে এখানে ডাকঘরের একটা শাখা স্থাপন করে জনগণের দুর্ভোগ লাগবে পদক্ষেপ নিবেন।


নিবেদক-

ডহরপাড়া গ্রামবাসীর পক্ষে

মো: মোহায়মিন

উজিরপুর, বরিশাল।

 প্রেরক,

মো:মোহায়মিন

গ্রা:+পো: ডহড়পাড়া

 উপজেলা: উজিরপুর

 জেলা: বরিশাল।

                                  ডাক টিকিট

প্রাপক,           

সম্পাদক,

 দৈনিক ইত্তেফাক,

 ১, রামকৃষ্ণ মিশন রোড,

 ঢাকা-১২০৩।


Friday, July 24, 2020

তোমার এলাকার আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির কথা জানিয়ে সংবাদপত্রে প্রকাশের উপযোগী একটি পত্র লেখ।

২০ মার্চ, ২০১৮ খৃ:
সম্পাদক,
দৈনিক ইত্তেফাক,
১, রামকৃষ্ণ মিশন রোড,
ঢাকা-১২০৩।

বিষয়: চিঠিপত্র কলামে নিচের সংবাদটি প্রকাশের আবেদন।

জনাব,
আপনার সম্পাদিত বহুল প্রচলিত দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকার সংশ্লিষ্ট বিভাগে নিম্নোক্ত পত্রটি প্রকাশ করে এলাকাবাসীর উপকারে অবদান রাখার জন্যে অনুরোধ জানাচ্ছি।

নিবেদক-
মো: মোহায়মনি
ডহরপাড়া, বরিশাল।

আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি চাই

বরিশাল জেলার উজিরপুর থানার ডহরপাড়া একটি গ্রাম। এই গ্রামের মানুষ দীর্ঘদিন থেকে শান্তিতে বসবাস করে আসছিল। এলাকার বেশির ভাগ লোক শিক্ষিত এবং ব্যবসায়ী। অনেক শিল্পকারখানা গড়ে উঠেছে ডহরপাড়া অঞ্চলে। ফলে এখানে বিভিন্ন অঞ্চল থেকে আসা নানা ধরনের মানুষের সমাবেশ ঘটে। আস্তে আস্তে পরিবেশ ঘোলাটে হয়ে ওঠে। জমে ওঠে নেশার আড্ডা। নানা ধরনের অপকৃীর্তি শুরু হয় সমাজে। সন্ধ্যার পর রাস্তায় বের হলেই সন্ত্রাসী, নেশাখোর, চাঁদাবাজ আর ছিনতাইকারীর খপ্পরে পড়তে হয়। মেয়েরা স্কুল-কলেজে যাওয়ার পথে বকাটে ছেলেদের দ্বারা উত্যক্ত হয়ে থাকে। এলাকা থেকে থানা সদর অনেক দূরে  হওয়ায় বর্তমানে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির এত অবনতি হয়েছে যে, ঘর থেকে বের হওয়াই দায় হয়ে পড়েছে। চাঁদাবাজদের ভয়ে ঘরে বসেও মানুষ আজ স্বস্থির নিঃশ্বাস নিতে পারছে না। সারাক্ষণ একটা আতঙ্ক বিরাজ করছে এলাকায়। এমতাবস্থায় সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে আমার সবিনয় অনুরোধ, আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি করে অত্র অঞ্চলের জনগণকে শান্তিতে বসবাস করতে দিন।

সুতরাং উপর্যুক্ত বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের অনুরোধ জানাছি।

নিবেদক-
এলাকাবাসীর পক্ষে 
মো: মোহায়মিন


   
   প্রেরক,
   মো:মোহায়মিন
   গ্রা:+পো: ডহড়পাড়া
   উপজেলা: উজিরপুর
   জেলা: বরিশাল।
                                         ডাক টিকিট
 প্রাপক,                                
   সম্পাদক,
   দৈনিক ইত্তেফাক,
   ১, রামকৃষ্ণ মিশন রোড,
   ঢাকা-১২০৩।