চলমান কথা

গত ১১ মে, ২০২০ আশুগঞ্জ তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র উচ্চ বিদ্যালয়ের অনলাইন পরীক্ষার শুভ উদ্বোধন করেন প্রকৌশলী এ এম এম সাজ্জাদুর রহমান, ব্যবস্থাপনা পরিচালক, এপিএসসিএল।

স্বপ্নের পদ্মা সেতু; স্বপ্ন হলো সত্যি। স্বপ্নের পদ্মা সেতুর সাথে স্বপ্ন যাবে বাড়ি।

Tuesday, December 29, 2020



 

 






বাঁশি
-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর


কিনু গোয়ালার গলি।
দোতলা বাড়ির
লোহার-গরাদে-দেওয়া একতলা ঘর
পথের ধারেই।
লোনাধরা দেয়ালেতে মাঝে মাঝে ধসে গেছে বালি,
মাঝে মাঝে স্যাঁতাপড়া দাগ।
মার্কিন থানের মার্কা একখানা ছবি
সিদ্ধিদাতা গণেশের
দরজার 'পরে আঁটা।
আমি ছাড়া ঘরে থাকে আর একটি জীব
এক ভাড়াতেই,
সেটা টিকটিকি।
তফাত আমার সঙ্গে এই শুধু,
নেই তার অন্নের অভাব॥

বেতন পঁচিশ টাকা,
সদাগরি আপিসের কনিষ্ঠ কেরানি।
খেতে পাই দত্তদের বাড়ি
ছেলেকে পড়িয়ে।
শেয়ালদা ইস্টিশনে যাই,
সন্ধ্যেটা কাটিয়ে আসি,
আলো জ্বালাবার দায় বাঁচে।
এঞ্জিনের ধস্ ধস্,
বাঁশির আওয়াজ,
যাত্রীর ব্যস্ততা,
কুলি-হাঁকাহাঁকি।
সাড়ে-দশ বেজে যায়,
তার পরে ঘরে এসে নিরালা নিঃঝুম অন্ধকার॥

ধলেশ্বরী-নদীতীরে পিসিদের গ্রাম---
তাঁর দেওরের মেয়ে,
অভাগার সাথে তার বিবাহের ছিল ঠিকঠাক।
লগ্ন শুভ, নিশ্চিত প্রমাণ পাওয়া গেল---
সেই লগ্নে এসেছি পালিয়ে।
মেয়েটা তো রক্ষে পেলে,
আমি তথৈবচ।
ঘরেতে এল না সে তো, মনে তার নিত্য আসা-যাওয়া---
পরনে ঢাকাই শাড়ি কপালে সিঁদুর॥

বর্ষা ঘনঘোর।
ট্রামের খরচা বাড়ে,
মাঝে মাঝে মাইনেও কাটা যায়।
গলিটার কোণে কোণে
জমে ওঠে, পচে ওঠে
আমের খোসা ও আঁঠি, কাঁঠালের ভূতি,
মাছের কান্‌কা,
মরা বেড়ালের ছানা---
ছাইপাঁশ আরো কত কী যে।
ছাতার অবস্থাখানা জরিমানা-দেওয়া
মাইনের মতো,
বহু ছিদ্র তার।
আপিসের সাজ
গোপীকান্ত গোঁসাইয়ের মনটা যেমন,
সর্বদাই রসসিক্ত থাকে।
বাদলের কালো ছায়া
স্যাঁত্‍‌সেঁতে ঘরটাতে ঢুকে
কলে পড়া জন্তুর মতন
মূর্ছায় অসাড়!
দিনরাত, মনে হয়, কোন্ আধমরা
জগতের সঙ্গে যেন আষ্টেপৃষ্ঠে বাঁধা পড়ে আছি।

গলির মোড়েই থাকে কান্তবাবু---
যত্নে-পাট-করা লম্বা চুল,
বড়ো বড়ো চোখ,
শৌখিন মেজাজ।
কর্নেট বাজানো তার শখ।
মাঝে মাঝে সুর জেগে ওঠে
এ গলির বীভত্‍‌স বাতাসে---
কখনো গভীর রাতে,
ভোরবেলা আলো-অন্ধকারে,
কখনো বৈকালে
ঝিকিমিকি আলো-ছায়ায়।
হঠাত্‍‌ সন্ধ্যায়
সিন্ধু-বারোয়াঁয় লাগে তান,
সমস্ত আকাশে বাজে
অনাদি কালের বিরহবেদনা।
তখনি মুহূর্তে ধরা পড়ে
এ গলিটা ঘোর মিছে
দুর্বিষহ মাতালের প্রলাপের মতো।
হঠাত্‍‌ খবর পাই মনে,
আকবর বাদশার সঙ্গে
হরিপদ কেরানির কোনো ভেদ নেই।
বাঁশির করুণ ডাক বেয়ে
ছেঁড়া ছাতা রাজছত্র মিলে চলে গেছে
এক বৈকুণ্ঠের দিকে॥

এ গান যেখানে সত্য
অনন্ত গোধুলিলগ্নে
সেইখানে
বহি চলে ধলেশ্বরী,
তীরে তমালের ঘন ছায়া---
আঙিনাতে
যে আছে অপেক্ষা ক'রে, তার
পরনে ঢাকাই শাড়ি, কপালে সিঁদুর॥

 

কেউ কথা রাখেনি

সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়---বন্দী জেগে আছো

 

কেউ কথা রাখেনি, তেত্রিশ বছর কাটলো, কেউ কথা রাখেনি

ছেলেবেলায় এক বোষ্টুমী তার আগমনী গান হঠাৎ থামিয়ে বলেছিল

                      শুক্লা দ্বাদশীর দিন অন্তরাটুকু শুনিয়ে যাবে

তারপর কত চন্দ্রভূক অমাবস্যা চলে গেলো, কিন্তু সেই বোষ্টুমী 

   আর এলোনা পঁচিশ বছর প্রতিক্ষায় আছি।


মামা বাড়ির মাঝি নাদের আলী বলেছিল, বড় হও দাদাঠাকুর

                      তোমাকে আমি তিন প্রহরের বিল দেখাতে নিয়ে যাবো

                      সেখানে পদ্মফুলের মাথায় সাপ আর ভ্রমর খেলা করে!

নাদের আলী, আমি আর কত বড় হবো?  আমার মাথা এ ঘরের ছাদ 

               ফুঁড়ে আকাশ স্পর্শ করলে তারপর তুমি আমায় 

                                 তিন প্রহরের বিল দেখাবে?


একটাও রয়্যাল গুলি কিনতে পারিনি কখনো

লাঠি-লজেন্স দেখিয়ে দেখিয়ে চুষেছে লস্করবাড়ির ছেলেরা

ভিখারীর মতন চৌধুরীদের গেটে দাঁড়িয়ে দেখেছি

                                     ভিতরে রাস-উৎসব

অবিরল রঙের ধারার মধ্যে সুবর্ণ কঙ্কণ পরা ফর্সা রমণীরা

                      কত রকম আমোদে হেসেছে

                      আমার দিকে তারা ফিরেও চায়নি!

বাবা আমার কাঁধ ছুঁয়ে বলেছিলেন, দেখিস, একদিন, আমরাও…

বাবা এখন অন্ধ, আমাদের দেখা হয়নি কিছুই

সেই রয়্যাল গুলি, সেই লাঠি-লজেন্স, সেই রাস-উৎসব

                                        আমায় কেউ ফিরিয়ে দেবেনা!


বুকের মধ্যে সুগন্ধি রুমাল রেখে বরুণা বলেছিল,

যেদিন আমায় সত্যিকারের ভালবাসবে

                      সেদিন আমার বুকেও এ-রকম আতরের গন্ধ হবে!

ভালোবাসার জন্য আমি হাতের মুঠেয়ে প্রাণ নিয়েছি

দূরন্ত ষাঁড়ের চোখে বেঁধেছি লাল কাপড়

বিশ্বসংসার তন্ন তন্ন করে খুঁজে এনেছি ১০৮টা নীল পদ্ম

তবু কথা রাখেনি বরুণা, এখন তার বুকে শুধুই মাংসের গন্ধ

                                         এখনো সে যে-কোনো নারী।

কেউ কথা রাখেনি, তেত্রিশ বছর কাটল, কেউ কথা রাখে না!


Friday, December 11, 2020

 

তোমাকে পাওয়ার জন্যে, হে স্বাধীনতা
শামসুর রাহমান

তোমাকে পাওয়ার জন্যে, হে স্বাধীনতা,
তোমাকে পাওয়ার জন্যে
আর কতবার ভাসতে হবে রক্তগঙ্গায় ?
আর কতবার দেখতে হবে খাণ্ডবদাহন ?

তুমি আসবে বলে, হে স্বাধীনতা,
সাকিনা বিবির কপাল ভাঙলো,
সিঁথির সিঁদুর গেল হরিদাসীর।
তুমি আসবে বলে, হে স্বাধীনতা,
শহরের বুকে জলপাইয়ের রঙের ট্যাঙ্ক এলো
দানবের মত চিৎকার করতে করতে
তুমি আসবে বলে, হে স্বাধীনতা,
ছাত্রাবাস বস্তি উজাড হলো। রিকয়েললেস রাইফেল
আর মেশিনগান খই ফোটালো যত্রতত্র।
তুমি আসবে বলে, ছাই হলো গ্রামের পর গ্রাম।
তুমি আসবে বলে, বিধ্বস্ত পাডায় প্রভূর বাস্তুভিটার
ভগ্নস্তূপে দাঁডিয়ে একটানা আর্তনাদ করলো একটা কুকুর।
তুমি আসবে বলে, হে স্বাধীনতা,
অবুঝ শিশু হামাগুডি দিলো পিতামাতার লাশের উপর।

তোমাকে পাওয়ার জন্যে, হে স্বাধীনতা, তোমাকে পাওয়ার জন্যে
আর কতবার ভাসতে হবে রক্তগঙ্গায় ?
আর কতবার দেখতে হবে খাণ্ডবদাহন ?
স্বাধীনতা, তোমার জন্যে এক থুত্থুরে বুডো
উদাস দাওয়ায় বসে আছেন তাঁর চোখের নিচে অপরাহ্ণের
দুর্বল আলোর ঝিলিক, বাতাসে নডছে চুল।
স্বাধীনতা, তোমার জন্যে
মোল্লাবাডির এক বিধবা দাঁডিয়ে আছে
নড়বড়ে খুঁটি ধরে দগ্ধ ঘরের।

স্বাধীনতা, তোমার জন্যে
হাড্ডিসার এক অনাথ কিশোরী শূন্য থালা হাতে
বসে আছে পথের ধারে।
তোমার জন্যে,
সগীর আলী, শাহবাজপুরের সেই জোয়ান কৃষক,
কেষ্ট দাস, জেলেপাডার সবচেয়ে সাহসী লোকটা,
মতলব মিয়া, মেঘনা নদীর দক্ষ মাঝি,
গাজী গাজী বলে নৌকা চালায় উদ্দান ঝডে
রুস্তম শেখ, ঢাকার রিকশাওয়ালা, যার ফুসফুস
এখন পোকার দখলে
আর রাইফেল কাঁধে বনে জঙ্গলে ঘুডে বেডানো
সেই তেজী তরুণ যার পদভারে
একটি নতুন পৃথিবীর জন্ম হতে চলেছে
সবাই অধীর প্রতীক্ষা করছে তোমার জন্যে, হে স্বাধীনতা।
 
পৃথিবীর এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে জ্বলন্ত
ঘোষণার ধ্বনিপ্রতিধ্বনি তুলে,
মতুন নিশান উডিয়ে, দামামা বাজিয়ে দিগ্বিদিক
এই বাংলায়
তোমাকেই আসতে হবে, হে স্বাধীনতা।

 

মোহম্মদ মনিরুজ্জামান

শহীদ স্মরণে

কবিতায় আর কি লিখব?
যখন বুকের রক্তে লিখেছি
একটি নাম
বাংলাদেশ।
গানে আর ভিন্ন কি সুরের ব্যঞ্জনা?
যখন হানাদারবধ সংগীতে
ঘৃণার প্রবল মন্ত্রে জাগ্রত
স্বদেশের তরুণ হাতে
নিত্য বেজেছে অবিরাম
মেশিনগান,মর্টার,গ্রেনেড।

কবিতায় কি লিখব?
যখন আসাদ
মনিরামপুরেরর প্রবল শ্যামল
হৃদয়ের তপ্ত রুধিরে করেছে রঞ্জিত
সারা বাংলায় আজ উড্ডীন
সেই রক্তাক্ত পতাকা।
আসাদের মৃত্যুতে আমি
অশ্রুহীন; অশোক; কেননা
নয়ন কেবল বজ্রবর্ষী; কেননা
আমার বৃদ্ধ পিতার শরীরে
এখন পশুদের প্রহারের
চিহ্ণ; কেননা আমার বৃদ্ধা মাতার
কণ্ঠে নেই আর্ত হাহাকার, নেই
অভিসম্পাত- কেবল
দুর্মর ঘৃণার আগুন; কোন
সান্ত্বনা বাক্য নয়, নয় কোন
বিমর্ষ বিলাপ; তাঁকে বলি নি'

তোমার ছেলে আসল ফিরে
হাজার ছেলে হয়ে
আর কেঁদো না মা; কেননা
মা তো কাঁদে না;
মার চোখে নেই অশ্রু, কেবল
অনলজ্বালা,দু চোখে তাঁর
শত্রুহননের আহ্বান।

আসদের রক্তধারায় মহৎ
কবিতার, সব মহাকাব্যের,
আদি অনাদি আবেগ-
বাংলাদেশ-জাগ্রত।
আমি কবিতায় নতুন আর
কি বলব? যখন মতিউর
করাচীর খাঁচা ছিঁড়ে ছুটে গেল
মহাশূন্যে টি-৩৩ বিমানের দুর্দম পাখায়

তার স্বপ্নের স্বধীন স্বদেশ মনে করে-
ফেলে তার মাহিন তুহিন মিলি
সর্বস্ব সম্পদ; পরম আশ্চর্য এক
কবিতার ইন্দ্রজাল স্রষ্টা হল-
তার অধিক কবিতা আর
কোন বঙ্গভাষী কবে লিখেছে কোথায়?

আমি কোন শহীদের স্মরণে লিখব?
বয়ান্ন, বাষট্টি, উনসত্তর, একাত্তর;
বাংলার লক্ষ লক্ষ আসাদ মতিউর আজ
বুকের শোণিতে উর্বর করেছে এই
প্রগাঢ় শ্যামল।
শহীদের পূণ্য রক্তে সাত কোটি
বাঙালির প্রাণের আবেগ আজ
পুষ্পিত সৌরভ। বাংলার নগর, বন্দর
গঞ্জ, বাষট্টি হাজার গ্রাম
ধ্বংস্তুপের থেকে সাত কোটি ফুল
হয়ে ফোটে। প্রাণময় মহৎ কবিতা
আর কোথাও দেখি না এর চেয়ে।
শব্দভূক পদ্যব্যবসায়ী ভীরু বঙ্গজ পুঙ্গব সব
এই মহাকাব্যের কাননে খোঁজে নতুন বিস্ময়।

কলমের সাথে আজ
কবির দুর্জয় হাতে নির্ভুল স্টেনগান কথা বলে।
কবিতায় আর নতুন কি লিখব।
যখন বুকের রক্তে
লিখেছি একটি নাম বাংলাদেশ।

Sunday, December 6, 2020

 দশম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের বাংলা প্রথম পত্রের বাড়ির কাজ। ১ থেকে ৩ নং প্রশ্ন হতে ২টি এবং ৪ থেকে ৫ নং প্রশ্ন হতে ১টি মোট ৩ টি প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে।







Sunday, September 27, 2020

 

লালবাগ কেল্লা, ঢাকা।


 সুন্দরবন


 রাইখিয়াং লেক

 


নীলগিরি, বান্দরবান

 


ডাউকি ব্রিজ, জাফলং, সিলেট

 



চাবাগান সিলেট

 


শস্যের ভাণ্ডার বাংলাদেশ

 বর্ষাস্নাত অপরূপ সুন্দরের ঢালি সাজানো চাবাগানে কাটানো কিছু সময়।








Saturday, September 26, 2020

 বাংলাদেশের ছোট-বড় নদীর নাম 

বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড বা "পাউবো" বাংলাদেশের নদীগুলোকে সংখ্যাবদ্ধ করেছে এবং প্রতিটি নদীর একটি পরিচিতি নম্বর দিয়েছে। এর ফলে তাদের হিসাব অনুযায়ী বাংলাদেশে নদীর সংখ্যা এখন ৪০৫টি। পাউবো কর্তৃক নির্ধারিত দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের নদী (১০২টি), উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের নদী (১১৫টি), উত্তর-পূর্বাঞ্চলের নদী (৮৭টি), উত্তর-কেন্দ্রীয় অঞ্চলের নদী (৬১টি), পূর্ব-পাহাড়ি অঞ্চলের নদী (১৬টি) এবং দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের নদী (২৪টি) হিসেবে বিভাজন করে তালিকাভুক্ত করা হয়েছে।

অন্যান্য নদী

উপরে উল্লেখিত আন্তঃসীমান্ত নদী এবং বাংলাদেশের অভ্যন্তরে প্রবাহিত ৪০৫টি নদী ছাড়াও আরও প্রায় চার শতাধিক নদী রয়েছে। সেসবের কিছু নদীর নাম নিচে দেয়া হলো।

  • আউলিয়াখানা নদী
  • আমনদামন নদী
  • আস্তাইল নদী
  • কম্পো নদী
  • কাওরাইদ নদী
  • কাজীপুর নদী
  • কালিন্দী নদী
  • কাঁচমতি নদী
  • খাড়িয়া নদী
  • গন্দর নদী
  • গুমানি নদী
  • খোয়াথল্যাংতুইপুই নদী
  • চিলাই নদী (সুনামগঞ্জ)
  • চোরখাই নদী
  • জলঢাকা নদী
  • তেতুলিয়া নদী
  • তৈনগাঙ
  • থেগা নদী
  • নাগেশ্বরী নদী
  • ধানখালী নদী
  • ধানসিঁড়ি নদী
  • নীলগঞ্জ নদী
  • পঞ্চবেণী
  • প্রাণসায়র নদী
  • ফটিকছড়ি নদী
  • বরাক নদী
  • বান্দসা নদী
  • বুড়ো গৌরাঙ্গ নদী
  • ময়ুর নদী
  • রহমত খালি নদী
  • রায়ডাক নদী
  • লঙ্গাই নদী
  • শুক নদী
  • সোয়াই নদী
  • হরবাংছড়া নদী
  • হরিণঘাটা নদী
  • হাড়িয়াভাঙা নদী
  • হেরাচামতি নদী

 বাংলাদেশের ছোট-বড় নদীর নাম 

বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড বা "পাউবো" বাংলাদেশের নদীগুলোকে সংখ্যাবদ্ধ করেছে এবং প্রতিটি নদীর একটি পরিচিতি নম্বর দিয়েছে। এর ফলে তাদের হিসাব অনুযায়ী বাংলাদেশে নদীর সংখ্যা এখন ৪০৫টি। পাউবো কর্তৃক নির্ধারিত দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের নদী (১০২টি), উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের নদী (১১৫টি), উত্তর-পূর্বাঞ্চলের নদী (৮৭টি), উত্তর-কেন্দ্রীয় অঞ্চলের নদী (৬১টি), পূর্ব-পাহাড়ি অঞ্চলের নদী (১৬টি) এবং দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের নদী (২৪টি) হিসেবে বিভাজন করে তালিকাভুক্ত করা হয়েছে।

বাংলাদেশ-ভারত-মায়ানমার আন্তঃসীমান্ত নদীর তালিকা

  • রায়মঙ্গল
  • ইছামতী-কালিন্দী
  • বেতনা-কোদালিয়া
  • ভৈরব-কপোতাক্ষ
  • মাথাভাঙ্গা
  • গঙ্গা
  • পাগলা
  • আত্রাই
  • পুনর্ভবা
  • তেতুলিয়া
  • টাংগন
  • কুলিক বা কোকিল
  • নাগর
  • মহানন্দা
  • ডাহুক
  • করতোয়া
  • তালমা
  • ঘোড়ামারা
  • দিওনাই-যমুনেশ্বরী
  • বুড়িতিস্তা
  • তিস্তা
  • ধরলা
  • দুধকুমার
  • ব্রহ্মপুত্র
  • জিঞ্জিরাম
  • চিল্লাখালি
  • ভোগাই
  • সোমেশ্বরী
  • দামালিয়া/যালুখালী
  • নয়াগাঙ
  • উমিয়াম
  • যাদুকাটা
  • ধলা
  • পিয়াইন
  • শারি-গোয়াইন
  • সুরমা
  • কুশিয়ারা
  • সোনাই-বারদল
  • জুরি
  • মনু
  • ধলাই
  • লংলা
  • খোয়াই
  • সুতাং
  • সোনাই
  • হাওড়া
  • বিজনী
  • সালদা
  • গোমতী
  • কাকরাই-ডাকাতিয়া
  • সিলোনিয়া
  • মুহুরী
  • ফেনী
  • কর্ণফুলি
  • নিতাই
  • সাংগু
  • মাতামুহুরী
  • নাফ

 বাংলাদেশের ছোট-বড় নদীর নাম 

বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড বা "পাউবো" বাংলাদেশের নদীগুলোকে সংখ্যাবদ্ধ করেছে এবং প্রতিটি নদীর একটি পরিচিতি নম্বর দিয়েছে। এর ফলে তাদের হিসাব অনুযায়ী বাংলাদেশে নদীর সংখ্যা এখন ৪০৫টি। পাউবো কর্তৃক নির্ধারিত দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের নদী (১০২টি), উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের নদী (১১৫টি), উত্তর-পূর্বাঞ্চলের নদী (৮৭টি), উত্তর-কেন্দ্রীয় অঞ্চলের নদী (৬১টি), পূর্ব-পাহাড়ি অঞ্চলের নদী (১৬টি) এবং দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের নদী (২৪টি) হিসেবে বিভাজন করে তালিকাভুক্ত করা হয়েছে।

দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের নদী

  • আর্সি-নালিয়া নদী
  • কাকড়ি নদী
  • কাস্তি নদী
  • গোমতী নদী
  • ঘুংঘুর নদী
  • ছোট ফেনী নদী
  • ডাকাতিয়া নদী
  • ডাসাডিয়া নদী
  • তিতাস নদী
  • পুরনো তিতাস নদী
  • ধনাগোদা নদী
  • ফেনী নদী
  • বিজলি নদী
  • বুড়ি নদী
  • ভুলুয়া নদী
  • মুহুরী নদী
  • মেঘনা আপার নদী
  • মেঘনা লোয়ার নদী
  • লহর নদী
  • লংগন বলভদ্রা নদী
  • সালদা নদী
  • সেলোনিয়া নদী
  • সোনাই নদী
  • হাওড়া নদী

 বাংলাদেশের ছোট-বড় নদীর নাম 

বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড বা "পাউবো" বাংলাদেশের নদীগুলোকে সংখ্যাবদ্ধ করেছে এবং প্রতিটি নদীর একটি পরিচিতি নম্বর দিয়েছে। এর ফলে তাদের হিসাব অনুযায়ী বাংলাদেশে নদীর সংখ্যা এখন ৪০৫টি। পাউবো কর্তৃক নির্ধারিত দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের নদী (১০২টি), উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের নদী (১১৫টি), উত্তর-পূর্বাঞ্চলের নদী (৮৭টি), উত্তর-কেন্দ্রীয় অঞ্চলের নদী (৬১টি), পূর্ব-পাহাড়ি অঞ্চলের নদী (১৬টি) এবং দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের নদী (২৪টি) হিসেবে বিভাজন করে তালিকাভুক্ত করা হয়েছে।

পূর্ব-পাহাড়ি অঞ্চলের নদী

  • ইছামতি নদী (রাঙ্গামাটি)
  • ঈদগাও নদী
  • কর্ণফুলি নদী
  • কাসালং নদী
  • চেঙ্গি নদী
  • ডলু-টংকাবতী নদী
  • নাফ নদী
  • বুড়া মাতামুহুরী নদী
  • বাঁকখালি নদী
  • ভারুয়াখালি নদী
  • ভোলাখাল নদী
  • মাইনী নদী
  • মাতামুহুরী নদী
  • রাংখাইন নদী
  • সাঙ্গু নদী
  • হালদা নদী

 বাংলাদেশের ছোট-বড় নদীর নাম 

বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড বা "পাউবো" বাংলাদেশের নদীগুলোকে সংখ্যাবদ্ধ করেছে এবং প্রতিটি নদীর একটি পরিচিতি নম্বর দিয়েছে। এর ফলে তাদের হিসাব অনুযায়ী বাংলাদেশে নদীর সংখ্যা এখন ৪০৫টি। পাউবো কর্তৃক নির্ধারিত দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের নদী (১০২টি), উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের নদী (১১৫টি), উত্তর-পূর্বাঞ্চলের নদী (৮৭টি), উত্তর-কেন্দ্রীয় অঞ্চলের নদী (৬১টি), পূর্ব-পাহাড়ি অঞ্চলের নদী (১৬টি) এবং দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের নদী (২৪টি) হিসেবে বিভাজন করে তালিকাভুক্ত করা হয়েছে।

উত্তর-কেন্দ্রীয় অঞ্চলের নদী

  • আইমান-আখিলা নদী
  • আইমান-মোবারি নদী
  • আড়িয়াল খাঁ নদী
  • ইছামতি নদী (মানিকগঞ্জ)
  • ইছামতি নদী (সিরাজদিখান)
  • ইলিশমারী নদী
  • এলংজানী নদী
  • কাটাখালি নদী
  • কালিগঙ্গা নদী (মানিকগঞ্জ)
  • খিরো নদী (ত্রিশাল)
  • খিরো নদী (ভালুকা)
  • গাংডুবি নদী
  • গাজীখালী নদী
  • গোল্লার নদী
  • চাতাল নদী
  • চাপাই নদী
  • চিলাই নদী
  • জয়পাড়া খাল নদী
  • ঝারকাটা নদী
  • জিঞ্জিরাম নদী
  • ঝিনাই নদী
  • টঙ্গী নদী
  • টংকি নদী
  • তালতলা নদী
  • তুরাগ নদী
  • তুলসীখালী নদী
  • ধলেশ্বরী নদী
  • নাগদা নদী
  • নাঙ্গলা নদী
  • নালজুরি নদী
  • নাংলী নদী
  • পদ্মা নদী
  • পাগারিয়া-শিলা নদী
  • পারুলি খাল নদী
  • পাহাড়িয়া নদী
  • পুরনো ধলেশ্বরী নদী
  • পুরাতন ব্রহ্মপুত্র নদী
  • পুংলী নদী
  • বংশী নদী
  • বংশী নদী (সাভার)
  • ব্রহ্মপুত্র নদী (নরসিংদী-মুন্সীগঞ্জ)
  • বাকসাতরা নদী
  • বাজ্জা-মেধুয়া নদী
  • বানার আপার নদী
  • বানার লোয়ার নদী
  • বালু নদী
  • বুড়িগঙ্গা নদী
  • বৈরান নদী
  • বোশখালীর নদী
  • মরা জিঞ্জিরাম নদী
  • মাহারি নদী
  • মিনিখালী নদী
  • লাবুন্ধা নদী
  • লৌহজং নদী
  • শীতলক্ষ্যা নদী
  • সালদা নদী
  • সুতী নদী
  • সুতিয়া নদী
  • সোনাখালী নদী
  • হাই নদী
  • হাড়িদোয়া নদী

 বাংলাদেশের ছোট-বড় নদীর নাম 

বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড বা "পাউবো" বাংলাদেশের নদীগুলোকে সংখ্যাবদ্ধ করেছে এবং প্রতিটি নদীর একটি পরিচিতি নম্বর দিয়েছে। এর ফলে তাদের হিসাব অনুযায়ী বাংলাদেশে নদীর সংখ্যা এখন ৪০৫টি। পাউবো কর্তৃক নির্ধারিত দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের নদী (১০২টি), উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের নদী (১১৫টি), উত্তর-পূর্বাঞ্চলের নদী (৮৭টি), উত্তর-কেন্দ্রীয় অঞ্চলের নদী (৬১টি), পূর্ব-পাহাড়ি অঞ্চলের নদী (১৬টি) এবং দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের নদী (২৪টি) হিসেবে বিভাজন করে তালিকাভুক্ত করা হয়েছে।

উত্তর-পূর্বাঞ্চলের নদী

  • আত্রাখালি নদী
  • আবুয়া নদী বা নান্দিয়া গাং
  • আমরি খাল নদী
  • ইসদার খাল-বারভাঙ্গা নদী
  • উপদাখালী নদী
  • উমিয়াম নদী
  • কর্ণঝরা নদী
  • কর্ণ-বালজা নদী
  • করিস নদী
  • কাঁচামাটিয়া নদী
  • কাপনা নদী
  • কামারখাল নদী
  • কামারখালী নদী
  • কালদাহার-কানিয়াকুল নদী
  • কালনী নদী
  • কালাপানিঝরা নদী
  • কুশিয়ারা নদী
  • কোরাঙ্গী নদী
  • খাজাচিং নদী
  • খাসিমারা নদী
  • খেপা নদী
  • খোয়াই নদী
  • গুমাই নদী
  • ঘাগটিয়া নদী
  • ঘানুরা-বগালা নদী
  • ঘোড়াউত্রা নদী
  • চামতি নদী
  • চিতলখালী নদী
  • চেলা নদী
  • জাফলং-ডাউকি নদী
  • জালিয়া ছড়া নদী
  • জালুখালি নদী
  • জুরী নদী
  • ডাউকা নদী
  • ধলা নদী
  • দুধদা নদী
  • দোলতা নদী
  • ধনু নদী
  • ধলাই-বিসনাই নদী
  • ধলাই নদী
  • নকলা-সুন্দ্রাকাশি নদী
  • নরসুন্দা নদী
  • নলজুর নদী
  • নয়াগাং নদী
  • নয়া গাং নদী
  • নিতাই নদী
  • পাটনাই-পাইকারতলা নদী
  • পাবিজুড়ি-কুশি গাঙ-কুশিয়া নদী
  • পিয়াইন নদী
  • পিয়াইন নদী (সুনামগঞ্জ-নেত্রকোনা)
  • পুরনো সুরমা নদী
  • পোড়া খাল-খাইয়া নদী
  • বটরখাল নদী
  • বড় গাং নদী
  • বাউলাই নদী
  • বাথাইল নদী
  • বালই নদী
  • বিজনা-গুঙ্গাইজুরি নদী
  • বিবিয়ানা নদী
  • বেকরা নদী
  • বেতৈর নদী
  • বেদুরি নদী
  • ভাবনা-বাঁশিয়া-বহিয়া নদী
  • ভোগাই-কংস নদী
  • মগড়া নদী
  • মনু নদী
  • মরা সুরমা নদী
  • মহারশি নদী
  • মহাসিং নদী
  • মালিজি নদী
  • মিরগী নদী
  • জাদুকাটা-রক্তি নদী
  • লংলা নদী
  • লাইন নদী
  • লাউরানজানি নদী
  • লুভা নদী
  • সাইদুলি-বারনি নদী
  • সাতারখালী নদী
  • সারি গোয়াইন নদী
  • সিনাই নদী
  • সিঙ্গুয়া নদী
  • সুতাং নদী
  • সুরমা নদী
  • সোনাই-বরদাল নদী
  • সোমেশ্বরী নদী
  • সোমেশ্বরী নদী (ধর্মপাশা)
  • সোমেশ্বরী নদী (শ্রীবর্দী-ঝিনাইগাতি)

 বাংলাদেশের ছোট-বড় নদীর নাম 

বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড বা "পাউবো" বাংলাদেশের নদীগুলোকে সংখ্যাবদ্ধ করেছে এবং প্রতিটি নদীর একটি পরিচিতি নম্বর দিয়েছে। এর ফলে তাদের হিসাব অনুযায়ী বাংলাদেশে নদীর সংখ্যা এখন ৪০৫টি। পাউবো কর্তৃক নির্ধারিত দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের নদী (১০২টি), উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের নদী (১১৫টি), উত্তর-পূর্বাঞ্চলের নদী (৮৭টি), উত্তর-কেন্দ্রীয় অঞ্চলের নদী (৬১টি), পূর্ব-পাহাড়ি অঞ্চলের নদী (১৬টি) এবং দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের নদী (২৪টি) হিসেবে বিভাজন করে তালিকাভুক্ত করা হয়েছে।

উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের নদী

  • আখিরা-মাচ্চা নদী
  • আত্রাই নদী
  • আত্রাই বা কাঁকড়া নদী (দিনাজপুর)
  • আত্রাই বা গুড় নদী (নওগাঁ-নাটোর)
  • আত্রাই নদী (পাবনা)
  • আলাই নদী
  • আলাইকুমারী নদী
  • ইছামতি নদী (দিনাজপুর)
  • ইছামতি নদী (পাবনা)
  • ইছামতি নদী (বগুড়া)
  • ইছামতি নদী (বগুড়া-সিরাজগঞ্জ)
  • ইরামতি নদী
  • করতোয়া নদী
  • করতোয়া নদী (নীলফামারী)
  • কাগেশ্বরী নদী
  • কাটাখালী নদী (গাইবান্ধা)
  • কালা নদী
  • কালাপানি নদী
  • কালুদাহা নদী
  • কুমলাল-নাউতারা নদী
  • কুরুম নদী
  • কুলিক নদী
  • খড়খড়িয়া-তিলাই নদী
  • খালসিডিঙ্গি নদী
  • গদাই নদী
  • গভেশ্বরী নদী
  • পদ্মা নদী
  • গাংনাই নদী
  • গিদারী নদী
  • গিরাই নদী
  • গুকসী নদী
  • গোবরা নদী
  • গোহালা নদী
  • ঘড়িয়া খাল নদী
  • ঘাঘট নদী
  • ঘিরনাই নদী
  • ঘোড়ামারা নদী
  • চাওয়াই নদী
  • চিকনাই নদী
  • চিকলী নদী
  • চিরি নদী
  • চিড়ি নদী
  • চুঙ্গাভাঙ্গা নদী
  • ছাতনাই নদী
  • ছোট ঢেপা নদী
  • ছোট যমুনা নদী
  • ছোট সেনুয়া নদী
  • টাঙ্গন নদী
  • ডাহুক নদী
  • ঢেপা নদী
  • তালমা নদী
  • তিস্তা নদী
  • তিস্তা নদী (পঞ্চগড়)
  • তীরনই নদী
  • তীরনই নদী (পঞ্চগড়)
  • তুলসীগঙ্গা নদী
  • দুধকুমার নদী
  • দেওনাই-চাড়ালকাটা-যমুনেশ্বরী নদী
  • ধরলা নদী
  • ধাইজান নদী
  • ধুম নদী
  • নর্ত নদী
  • নলশীসা নদী
  • নলেয়া নদী
  • নাগর আপার নদী
  • নাগর লোয়ার নদী
  • নারোদ নদী
  • পলিমারি নদী
  • পাগলা নদী
  • পাথরঘাটা নদী
  • পাথরাজ নদী
  • পুনর্ভবা নদী
  • পেটকী নদী
  • ফকিরনী নদী
  • ফুলকুমার নদী
  • ব্রহ্মপুত্র-যমুনা
  • বড়াল আপার নদী
  • বড়াল লোয়ার নদী
  • বাঙালি নদী
  • বাদাই নদী
  • বার্নাই নদী
  • বান্নী নদী
  • বুরাইল নদী
  • বুল্লাই নদী
  • বুড়িখোড়া নদী
  • বুড়ি তিস্তা নদী
  • বেরং নদী
  • বেলান নদী
  • বেসানী নদী
  • বোরকা নদী
  • ভাদাই নদী
  • ভুল্লী নদী
  • ভেরসা নদী
  • মহানন্দা আপার নদী
  • মহানন্দা লোয়ার নদী
  • মাইলা নদী
  • মালদাহা নদী
  • মুসাখান নদী
  • মানস নদী
  • যমুনা নদী (পঞ্চগড়)
  • রতনাই নদী
  • রামচণ্ডি নদী
  • রাক্ষসিনী-তেঁতুলিয়া নদী
  • লেংগা নদী
  • লোনা নদী
  • শিব নদী
  • সতী-স্বর্ণামতি-ভাটেশ্বরী নদী
  • সিমলাজান নদী
  • সিরামাখালী খাল নদী
  • সিংগিমারী নদী
  • সুই নদী
  • সেনুয়া নদী
  • সোজ নদী
  • হারাবতী নদী
  • হুড়াসাগর নদী