জরিমানা মওকুফের জন্য প্রধান শিক্ষকের কাছে আবেদন।
অষ্টম, নবম ও দশম শ্রেণির বাংলা প্রথম ও দ্বিতীয় পত্রের বহুনির্বাচনী পরীক্ষা, রচনামূলক অংশের সকল বিষয়, সৃজনশীল প্রশ্ন, শিক্ষা, সাহিত্য, কবিতা ও স্বাস্থ্যবিধি
চলমান কথা
Wednesday, May 12, 2021
৮ নভেম্বর ২০২০
বিতর্ক ক্লাব গঠনের অনুমতি চেয়ে প্রধান শিক্ষকের নিকট একখানা আবেদন পত্র লেখ।
প্রধান শিক্ষক,
বিনয়পুর উচ্চ বিদ্যালয়,
দেবীগঞ্জ, পঞ্চগড় ।
বিষয়:বিতর্ক ক্লাব গঠনের অনুমতির জন্য আবেদন
জনাব,
যথাবিহীত সম্মানপূর্বক নিবেদন এই যে, আমরা আপনার বিদ্যালয়ের ৭ম শ্রেণির ছাত্র। আমাদের
বিদ্যালয়ে ছাত্রছাত্রীরা অলসভাবে তাদের অবসর সময় কাটাচ্ছে। সুপ্ত প্রতিভা বিকাশের সুযোগ
নেই বললেই চলে। এ ক্ষেত্রে সহশিক্ষা কার্মসূচি সহায়ক ভূমিকা পালন করবে বলে আমরা মনে
করি। নিজেকে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করার জন্য নিয়মিত বক্তৃতা বা যুক্তি-তর্ক করা শিক্ষার্থীদের
মননশীল মেধা বিকাশ করবে বলে আমাদের বিশ্বাস। এমতাবস্তায় সকলের মেধাবিকাশের জন্যে আমাদের
বিদ্যালয়ে একটি বিতর্ক ক্লাব গঠন করা প্রয়োজন।
অতএব, জনাবের নিকট প্রার্থনা, বিতর্ক ক্লাব গঠনের অনুমতি দানে
বাধিত করবেন।
নিবেদক-
আপনার একান্ত অনুগত ছাত্র
হৃদয় চন্দ্র সরকার
শ্রেণি:৭ম রোল:০১
# তোমার এলাকায় দাতব্য চিকিৎসালয় স্হাপনের আবেদন জানিয়ে জেলা প্রশাসক বরাবর আবেদনপত্র লেখ।
জেলা প্রশাসক,
অমুক জেলা
বাংলাদেশ।
বিষয়: দাতব্য
চিকিৎসালয় স্হাপনের আবেদন পত্র।
বরিশাল জেলার উজিরপুর একটি ঐতিহ্যবাহী থানাi GKwU MÖgv Wnicvov। এই MÖv‡g GKwU evRvi, GKwU cÖv_wgK we`¨vjq, GKwU gva¨wgK
we`¨vjq I GKwU gv`ªvmv i‡q‡Q| কিন্তু AZ¨šÍ `yt‡Li welq GB †h, G
MÖv‡g, GgbwK Av‡kcv‡ki 7/8 MÖv‡g †Kv‡bv fv‡jv Wv³vi ev wPwKrmvjq †bB| fvj Wv³v‡ii
mÜv‡b 40 wK‡jvwgUvi `~‡i †ivMx wb‡Z †M‡j †ivMxi Ae¯’v †kvPbxq n‡q c‡o| d‡j Mixe
RbmvaviY‡K ¯’vbxq evRv‡ii nvZz‡o Wv³vi‡`i AcwPwKrmvi wbg©g wkKv‡i cwiYZ n‡”Q|
ZvB G MÖv‡g GKwU miKvix `vZe¨ wPwKrmvjq ¯’vcb AZ¨vek¨K n‡q c‡o‡Q| G-e¨vcv‡i
h_vh_ KZ…©c‡ÿi wbKU K‡qKevi Av‡e`b Kiv n‡jI Zv‡Z †Kv‡bv mvov cvIqv hvq wb|
AZGe, mswkøó KZ©„c‡ÿi Kv‡Q AvKzj
Av‡e`b, Avgv‡`i MÖv‡g GKwU `vZe¨ wkÿvjq ¯’vcb K‡i AÎ MÖv‡gi Rbmvavi‡Yi wPwKrmv
†mev wbwðZ Ki‡Z gwR© nq|
নিবেদক-
এলাকাবাসীর পক্ষে-
মো: মোহায়মিন
ডহরপাড়া, বরিশাল।
# তোমার এলাকায় দাতব্য চিকিৎসালয় স্হাপনের আবেদন জানিয়ে জেলা প্রশাসক বরাবর আবেদনপত্র লেখ।
জেলা প্রশাসক,
অমুক জেলা
বাংলাদেশ।
বিষয়: দাতব্য
চিকিৎসালয় স্হাপনের আবেদন পত্র।
জনাব,
সবিনয় নিবেদন
এই যে আমি অমুক জেলার অমুক এলাকার কামুক ইউনিয়নের একজন বাসিন্দা।আমাদের এলাকায় ২টি
বিদ্যালয়, ১ টি মহাবিদ্যালয়,১টি মসজিদ ও ১টি মন্দির আছে।কিন্তু দুঃখের বিষয় এই যে প্রায়
২৫০০০ মানুষের এই এলাকায় কোন দাতব্য চিকিৎসালয় নাই।দাঁতের ব্যাথায় এই এলাকার বাচ্চা
থেকে বৃদ্ধ সকলে ব্যাফক কষ্ট পায়।বাড়ির মহিলারা দাঁতের সুড়সুড়ানিতে আক্রান্ত হয়ে পরিবারে
অশান্তি করে এবং রান্না-বান্না হতে বিরত থাকে।এর ফলে পারিবারিক শান্তি বিনষ্ট হয়।বাড়ির
কর্তারা মানবেতর জীবন কাটাতে বাধ্য হয়।ইতিফূর্বে আমি দাতব্য চিকিৎসালয় স্হাপনের আবেদন
করলে জেলা প্রশাসন বিনামূল্যে অন্যান্য রোগের চিকিৎসার ব্যবস্হা করেছে। কিন্তু আমরা
চাই একটা দাতব্য মানে দাঁতের চিকিৎসালয়।
অতএব বিনীত
নিবেদন এই যে আমার এলাকায় একখান দাতব্য চিকিৎসালয় গড়ে তুলতে আফনার যেনু আজ্ঞা হয়।
নিবেদক-
মো: মামুন হোসেন
গ্রাম+পো: ধামসর,
উপজেলা: উজিরপুর
জেলা: বরিশাল।
Wednesday, September 9, 2020
# বিদ্যালয়ে বিজ্ঞান ক্লাব গঠনের অনুমতি চেয়ে প্রধান শিক্ষকের নিকট আবেদনপত্র লেখ।
২৪ জানুয়ারি, ২০১৮ খৃ:
প্রধান শিক্ষক,
আশুগঞ্জ তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র উচ্চ বিদ্যালয়,
আশুগঞ্জ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।
বিষয়: বিদ্যালয়ে বিজ্ঞান ক্লাব গঠনের অনুমতি প্রদানের জন্য আবেদন।
জনাব,
বিনীত নিবেদন এই যে, আমরা আপনার স্কুলের দশম শ্রেণির ছাত্র-ছাত্রী। আসন্ন বিজ্ঞান সপ্তাহ উদ্যাপন নিয়ে আমাদের বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিশেষ উৎসাহ-উদ্বীপনা সৃষ্টি হয়েছে। তাই আমরা বিদ্যালয়ে একটি বিজ্ঞান ক্লাব গঠনের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করছি। এতে বিজ্ঞান বিষয়ে আলোচনা, তথ্যাদি আদান-প্রদান এবং বিজ্ঞানচর্চার সুযোগ হবে। ছোট ছোট অনেক বিজ্ঞান প্রজেক্টও আমরা তৈরি করতে পারব।
অতএব, জনাবের নিকট বিনীত প্রার্থনা, আমাদের বিদ্যালয়ে বিজ্ঞান ক্লাব গঠনের অনুমতি দিয়ে আমাদেও উৎসাহিত করবেন।
নিবেদিকা-
বিদ্যালয়ের সকল শিক্ষার্থীদের পক্ষে
মুমতারিন মালিহা-১০ম-খ-০১
শুপতা ইসলাম-১০ম-খ-০২
# তোমার এলাকার বন্যার্তদের জন্য সাহায্য চেয়ে জেলা প্রশাসকের নিকট একটি আবেদনপত্র লেখ।
২০ মার্চ, ২০১৭ খৃঃ
জেলা প্রশাসক,
ব্রাহ্মণবাড়িয়া।
বিষয়: বন্যার্তদের জন্য সাহায্য প্রসঙ্গে।
জনাব,
বরিশাল জেলার উজিরপুর থানার অন্তর্গত ডহরপাড়া গ্রাম এখন পানিতে ভাসছে। বন্যার সর্বনাশা করাল গ্রাস থেকে রক্ষা পায় নি আশেপাশের অন্যান্য গ্রামগুলো। এবারের বন্যা স্মরণকালের ইতিহাসে সবচেয়ে বয়াবহ বন্যা। অসহায় বন্যার্ত মানুষের জীবন এখন নানামুখী দুঃখ-দুর্দশায় বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। প্রকৃতির নির্মম বৈরিতার মধ্যে দুর্গত মানবতা মানুষের সাহায্য কামনা করছে। সকলকে সাহায্যের জন্য এগিয়ে আসতে আহ্বান জানাচ্ছি।
উপজেলার ছয়টি ইউনিয়নের অন্তত ষাটটি গ্রাম এখন সম্পূর্ণরূপে জলমগ্ন। দরিদ্র জনগোষ্ঠীর ঘরে ঘরে পানি প্রবেশ করেছে। ডুবে আছে তিন হাত পানির নিচে মানুষের বাসস্থান। ভেসে গেছে অসহায় কৃষকদের গরু-ছাগল, মাঠের ফসল ও সদ্য তোলা রবিশস্য। অনেকে ঘরের চালে, মাচার ওপর কিংবা উঁচু রাস্তার পাশে আশ্রয় নিয়েছে। তারা এখন অনাহারে-অর্ধহারে দিন কাটাচ্ছে। দুর্গত এলাকায় পানীয় জলের তীব্র সংকট দেখা দিয়েছে। বিশুদ্ধ খাবার পানির অভাবে দেখা দিয়েছে কলেরা, টাইফয়েড, আমাশয়সহ নানারকম পানিবাহিত রোগ। বন্যার পানিতে সবকিছু তলিয়ে যাওয়ায় ইতেমধ্যেই খাদ্য সংকট শুরু হয়েছে। এ অবস্থায় বন্যাদুর্গত মানুষের জন্য পর্যাপ্ত খাদ্যের প্রয়োজন। স্থানীয় সরকার-দলীয় সংসদ সদস্য নিজ উদ্যোগে কিছু ত্রাণ কর্যক্রম চালু করেছে। তবে তা প্রয়োজনের তুলনায় খুবই অপ্রতুল। এমতাবস্থায় বন্যা দুর্গত মানুষদের রক্ষাকল্পে জররী ভিত্তিতে শুষ্ক খাবার, তৈরি খাবার ও পানি এবং চিকিৎসার ব্যবস্থা না করলে বন্যা দুর্গতদের এ মরণ ছোবল থেকে রক্ষা করা অসম্ভব হয়ে পড়বে।
অতএব, জনাবের নিকট বিনীত প্রার্থনা, উপর্যুক্ত বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করে আশু প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করে বাধিত করবেন।
নিবেদক-
এলাকাবাসীর পক্ষের
মো: মোহায়মিন
# আর্সেনিকমুক্ত পানি সরবরাহের ব্যবস্থা গ্রহণের জন্যে পৌরসভার চেয়ারম্যানের নিকট আবেদনপত্র লেখ।
২৪ জানুয়ারি, ২০১৮ খৃ:
পৌর মেয়র,
আশুগঞ্জ পৌরসভা,
আশুগঞ্জ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।
বিষয়: আর্সেনিকমুক্ত পানি সরবরাহ প্রসঙ্গে ।
জনাব,
বিনীত নিবেদন এই যে, আমরা ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আশুগঞ্জ পৌরসভার অধিবাসী। আপনি অবগত আছেন এ পৌরসভাটিতে প্রায় এক লক্ষ লোকের বসবাস; যা এর আয়তনের তুলনায় অনেক বেশি। বর্তমানে এ এলাকায় যে খাবার পানি ব্যবহৃত হয় তাতে আর্সেনিকের উপস্থিতি লক্ষ করা গেছে। কিছু টিউবয়েলের পানি আর্সেনিকমুক্ত, তবে তাতে পানি সরবরাহ নেই বললেই চলে। তাছাড়া আর্সেনিকযুক্ত টিউবয়েলগুলো এখনো চিহ্নিতও করা হয় নি। এমতাবস্থায় এলাকার মানুষ মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকিতে পড়বে বলে আমরা আশঙ্কা করছি। কিন্তু বিকল্প হিসেবে এখনো এলাকায় বিশুদ্ধ পানি সরবরাহের ব্যবস্থা করা হয় নি। ফলে পানিহীন অবস্থায় সাধারণ মানুষ অনেক কষ্টে জীবনযাপন করছে।
অতএব, জনাবের নিকট বিনীত প্রার্থনা, আমাদের এলাকায় আর্সেনিকমুক্ত বিশুদ্ধ পানি সরবরাহের ব্যবস্থা করে আমাদের বাধিত করবেন।
নিবেদিকা-
বিদ্যালয়ের সকল শিক্ষার্থীদের পক্ষে
মুমতারিন মালিহা
শুপতা ইসলাম
আবেদন পত্র লেখার নিয়ম
পত্র লেখার সময় বিশেষভাবে খেয়াল রাখতে হবে:
পত্রের ভাষা সহজ, সরল, প্রাঞ্জল ও আড়ম্বরহীন হতে হবে।
কোমলমতি শিক্ষার্থীদের লিখন পদ্ধতি সম্পর্কে সুষ্ঠ জ্ঞান থাকতে হবে।
সংক্ষেপে পত্র লিখতে হবে।
বিষয়ভেদে আবেগ-উচ্ছ্বাসে মাত্রাজ্ঞান থাকতে হবে।
যতি চিহ্নের সঠিক প্রয়োগ থাকতে হবে।
পত্র লেখার পরিচ্ছন্নতা ও সুরুচির পরিচয় দিতে হবে।
সাধু ও চলিত রীতির মিশ্রণ যাতে না হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।
বানান শুদ্ধ হতে হবে।
Friday, July 24, 2020
Tuesday, July 7, 2020
২৪ জানুয়ারি, ২০১৮ খৃ:
প্রধান শিক্ষক,
আশুগঞ্জ তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র উচ্চ বিদ্যালয়,
আশুগঞ্জ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।
বিষয়: বিদ্যালয় হতে ছাড়পত্র পাওযার জন্য আবেদনপত্র।
জনাব,
বিনীত নিবেদন এই যে, আমি আপনার স্কুলের অষ্টম শ্রেণির একজন ছাত্র। আমার বাবা একজন ব্যাংক কর্মকর্তা। সম্প্রতি তাকে রাজশাহী শহরে বদলি করা হয়েছে। তাই আমার পরিবারের সবার সঙ্গে আমাকেও রাজশাহীতে যেতে হ”েছ। সেখানে নতুন করে ভর্তির জন্য এই বিদ্যালয়ের ছাড়পত্র প্রয়োজন।
অতএব, জনাবের নিকট বিনীত প্রার্থনা, আমাকে বিদ্যালয় ত্যাগের ছাড়পত্র দিয়ে বাধিত করবেন।
নিবেদক-
মুমতারিন মালিহা
শ্রেণি: অষ্টম
শাখা: খ
রোল: ০১
Monday, July 6, 2020
২০ মার্চ, ২০১৮ খৃ:
জেলা প্রশাসক,
বরিশাল।
বিষয়: পাঠাগার স্থাপনের জন্য আবেদন।
জনাব,
সবিনয় নিবেদন এই যে, বরিশাল জেলার উজিরপুর থানার অন্তর্গত গুঠিয়া একটি বর্ধিষ্ণু ইউনিয়ন। অত্র এলাকায় বহু শিক্ষিত লোকের বাস। এখানে দুটি উচ্চ বিদ্যালয়, একটি মাদ্রাসা এবং তিনটি প্রাথমিক বিদ্যালয় আছে। প্রতিবছর এসব বিদ্যালয়ে বহুসংখ্যক ছাত্রছাত্রী অধ্যয়ন করছে। এলাকায় সাহিত্য ও সংস্কৃতিবিষয়ক বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠান নানাবিধ কার্যক্রম পরিচালনা করছে। তবে এখন আমাদের কাছে যে অভাবটি প্রকট হয়ে উঠেছে, তা হল এখানে কোনো পাঠাগার নেই। এলাকার অধিবাসীদের পক্ষে নিজেদের অর্থে একটি পাঠাগার স্থাপন করা সম্ভব হচ্ছে না। যে ইউনিয়নরে প্রতিটি গ্রামে শিক্ষার আলো ছড়িয়ে পড়েছে, সেখানে যে একটি পাঠাগারের বিশেষ প্রয়োজন এ কথা সর্বজনস্বীকৃত।
অতএব, জনাবের নিকট বিনীত নিবেদন এই যে, আমাদের ইউনিয়নের শিক্ষা-সংস্কৃতি তথা সামগ্রিক জীবনমান উন্নয়নের স্বার্থে এখানে একটি সাধারণ পাঠাগার স্থাপনের সুবন্দোবস্ত করে এলাকাবাসীকে বাধিত করবেন।
নিবেদক-
গুঠিয়া ইউনিয়নের অধিবাসীদের পক্ষে-
মো: কামাল হোসেন
মো: জামাল হোসেন
তারিখ: ২৪ জানুয়ারি, ২০১৮ খৃ:
প্রধান শিক্ষক,
আশুগঞ্জ তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র উচ্চ বিদ্যালয়,
আশুগঞ্জ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।
বিষয়: বিনা বেতনে অধ্যয়ন প্রসঙ্গে।
জনাব,
সবিনয় নিবেদন এই যে, আমি আপনার বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণীর একজন নিয়মিত ছাত্রী। গত বার্ষিক পরীক্ষায় আমি প্রথম স্থান অধিকার করে অষ্টম শ্রেণীতে উত্তীর্ণ হয়েছি। আপনার সদয় অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, আমি অত্যন্ত দরিদ্র পরিবারের সন্তান। আমাদের ছয় সদস্যের পরিবারে বাবাই একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি। তিনি একটি সরকারি প্রতিষ্ঠানের সামান্য বেতনভোগী কেরানি। আমার বড় তিন ভাইবোন কলেজে ও বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়ন করছেন। কিন্তু বাবার স্বল্প আয়ে সংসার চালানোই যেখানে অত্যন্ত কষ্টকর সেখানে চার ভাইবোনের লেখাপড়ার খরচ বহন করা তাঁর পক্ষে কষ্টসাধ্য ব্যাপার হয়ে পড়েছে।
অতএব, বিনীত প্রার্থনা এই যে, অনুগ্রহপূর্বক মানবিক বিবেচনায় আমাকে আপনার বিদ্যালয়ে বিনা বেতনে অধ্যয়ন করার সুযোগ দান করে আমার উচ্চতর শিক্ষালাভের পথ সুগম করতে আপনার একান্ত মর্জি কামনা করছি।
নিবেদিকা-
শুপতা ইসলাম
শ্রেণি: অষ্টম
রোল নং ০১
শাখা: খ
# ছাত্রকল্যাণ দরিদ্র তহবিল থেকে আর্থিক সাহায্য চেয়ে প্রধান শিক্ষকের নিকট আবেদনপত্র লেখ।
২৪ জানুয়ারি, ২০১৮ খৃ:
প্রধান শিক্ষক,
আশুগঞ্জ তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র উচ্চ বিদ্যালয়,
আশুগঞ্জ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।
বিষয়: ছাত্রকল্যাণ তহবিল থেকে আর্থিক সাহায্যের আবেদন।
জনাব,
সবিনয় নিবেদন এই যে, আমি আপনার বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণীর একজন নিয়মিত ছাত্রী। গত বার্ষিক পরীক্ষায় আমি প্রথম স্থান অধিকার করে অষ্টম শ্রেণীতে উত্তীর্ণ হয়েছি। আপনার সদয় অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, আমি অত্যন্ত দরিদ্র পরিবারের সন্তান। আমাদের ছয় সদস্যের পরিবারে বাবাই একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি। তিনি একটি সরকারি প্রতিষ্ঠানের সামান্য বেতনভোগী কেরানি। পরিবারের ভরণপোষণ ছাড়াও আমাদের তিন ভাইয়ের লেখাপড়ার খরচ তাঁকেই চালাতে হচ্ছে। কয়েকদিন আগে হঠাৎ এক দুরারোগ্য ব্যাধিতে আমার বাবা আক্রান্ত হয়ে পড়েছে। এমতবস্থায় এ বছর নতুন বই-পুস্তক ক্রয় করা আমার পক্ষে দুঃসাধ্য হয়ে পড়েছে।
অতএব, জনাবের নিকট আমার আকুল আবদেন এই যে, নতুন শিক্ষা বছরে বই পুস্তক ও খাতাপত্র কেনার জন্য আমাকে বিদ্যালয়ের দরিদ্র তহবিল হতে এককালীন কিছু অর্থ অনুদানের ব্যবস্থা করে বাধিত করবেন।
নিবেদিকা-
শুপতা ইসলাম
শ্রেণি: অষ্টম
রোল নং ০১
শাখা: খ