চলমান কথা

গত ১১ মে, ২০২০ আশুগঞ্জ তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র উচ্চ বিদ্যালয়ের অনলাইন পরীক্ষার শুভ উদ্বোধন করেন প্রকৌশলী এ এম এম সাজ্জাদুর রহমান, ব্যবস্থাপনা পরিচালক, এপিএসসিএল।

স্বপ্নের পদ্মা সেতু; স্বপ্ন হলো সত্যি। স্বপ্নের পদ্মা সেতুর সাথে স্বপ্ন যাবে বাড়ি।

Wednesday, July 1, 2020

রসুন

সুস্থ্যতাই স্বাস্থ্য


রোজ এক কোয়া রসুন খেলে ৭ উপকার


রোজ সকালে খালি পেটে এক  কোয়া রসুন খেলে ৭ উপকার
01
উচ্চ রক্তচাপ কমায়;
02
এলডিএল কোলেস্টেরল ১০-১৫ শতাংশ কমায়;
03
রসুনের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হার্ট ভালো রাখে;
04
হৃদরোগী সুস্থ্য থাকে;
05
অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট অ্যালঝাইমার ও ডিমেনসিয়ার কমায়;
06
ইস্ট্রোজেন লেভেল বাড়িয়ে হাড় ভালো রাখে এবং
07
রেড টক্সিসিটি কমাতে কাজে লাগে।



তথ্যসূত্র: উইকিপিডিয়া

Saturday, June 27, 2020

                            দুই বিঘা জমি

১। নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও।
দেশের উন্নয়ন অব্যাহত আছে। প্রতিবছর প্রৃবদ্ধিও হার বাড়ছে। উন্নয়ন হতে হবে কৃষকবান্ধব। সমাজকাঠামোর বৈষম্য বজায় রেখে উন্নয়ন অব্যাহত রাখলে প্রকৃত সুফল মিলবে না। সমাজকাঠামোর বিদ্যমান বৈষম্য কমিয়ে আনা এখন সাধারণ কৃষকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হোক উন্নয়নের মূলমন্ত্র। 

ক. ‘পারিষদ’ কারা?
খ. উপেন সন্ন্যাসী বেশে ঘুরে বেড়াতে লাগল কেন?
গ. উদ্দীপকের প্রতিফলিত মনোভাবে ‘দুই বিঘা জমি’ কবিতার যে দিকটি ফুটে উঠেছে, তা ব্যাখ্যা কর।     ঘ. “উদ্দীপকের সমাজ কাঠামো ‘দুই বিঘা জমি’ কবিতার বাবু সাহেব সৃষ্টির সহায়ক।”-মন্তব্যটির যথার্থতা মূল্যায়ন কর। 
     


২। নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও।                                                                                              
 
নদীভাঙনে সর্বস্বান্ত মানুষ।


ক. এ জগতে কে বেশি চায়?
খ. উপেন কেন দুই বিঘা জমিকে ‘মরিবার মত ঠাঁই’ বলল?
গ. ‘দুই বিঘা জমি’ কবিতার কোন দিকটির সাথে উদ্দীপকের সাদৃশ্যপূর্ণ রয়েছে? বর্ণনা কর।  
ঘ. “সাদৃশ্য থাকলেও উদ্দীপক এবং ‘দুই বিঘা জমি’ কবিতার প্রেক্ষাপট এক নয়।’’-মন্তব্যটি যাচাই কর। 

৩। নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও।
পলাশপুর একটি আদর্শ গ্রাম। গ্রামের ধনবান সাবু মিয়ার বাড়ির পাশে বাস করে রিকশাচালক দবির মিয়া। দবিরের মেয়ের বিয়ের খরচ মেটাতে বসত ভিটা বিক্রি করতে সাবু মিয়ার কাছে যায়। সব কথা শুনে সাবু মিয়া বলেন, তোমার শেষ আশ্রয়টুকু হারানোর দরকার নেই। মেয়ের বিয়ের টাকা আমি দিব। এ কথা শুনে দবির মিয়ার চোখে জল আসে। 

ক. ‘দুই বিঘা জমি’ কবিতার উৎস কি?
খ. জমিদার উপেনের জমি নিতে চায় কেন?
গ. উদ্দীপকের সাবু মিয়ার মানসিকতার সাথে ‘দুই বিঘা জমি’ কবিতার জমিদারের মানসিকতার বৈসাদৃশ নির্ণয় কর।
ঘ. “জমিদার যদি সাবু মিয়ার মতো হতেন তবে ‘দুই বিঘা জমি’ কবিতার চিত্র ভিন্ন হতে পারতো”-বিশ্লেষণ কর।


সুখী মানুষ

১। নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও।
    অংশ-১: ‘ভাঙা কুঁড়েঘর, ছেঁড়া কাঁথা
               তবুও এখানে আমার শান্তি গাঁথা।
    অংশ-২: ‘যার নেই-তারে যদি দাও
               পাবে দ্বিগুণ ফিরে 
               নিজের শুধু ভাব যদি দুঃখ থাকবে ঘিরে।

ক. কবিরাজ কোন কঠিন কাজটি করতে বলেছিলেন?
খ. ‘মনের মধ্যে অশান্তি থাকলে ওষুধে কাজ হয় না’-কথাটি বুঝিয়ে বল।
গ. উদ্দীপকের অংশ-১ এ ‘সুখী মানুষ’ নাটিকার কোন চরিত্রের প্রতিফলন ঘটেছে? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপকে অংশ-২ এ ‘সুখী মানুষ’ নাটিকার মোড়লের জন্য কতটা শিক্ষণীয় তা মূল্যায়ন কর।

২। নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও।
    স্তবক-১: আমি গেন জগতে হারিয়ে যেতে চাই, 
               যেথায় গভীর নিশুতে রাতে 
               জীর্ণ বেড়ার ঘরে 
               নির্ভাবনায় মানুষেরা ঘুমিয়ে থাকে ভাই।
    স্তবক-২: স্বার্থমগ্ন যেজন বিমুখ বৃহৎ জগৎ হতে, 
               সে কখনো শেখেনি বাঁচিতে।

ক. নাড়ী পরীক্ষা কী?
খ. ‘একটা কঠিন কাজ করতে হবে’-বুঝিয়ে লেখো।
গ. উদ্দীপকের স্তবক-১ এর ভাবনায় ‘সুখী মানুষ’ নাটিকার যে চরিত্রের মনোভাবের মিল রয়েছে তার বর্ণনা কর।
ঘ. “উদ্দীপকের স্তবক-২ এ মনোভাবে ‘সুখী মানুষ’ নাটিকার মোড়লের চরিত্রের প্রতিফলন ঘটেছে”-মন্তব্যটি মূল্যায়ন কর।

Friday, June 26, 2020

বাংলা কবিতার ছন্দ

# ছন্দ কাকে বলে? ছন্দ কত প্রকার ও কী কী? প্রত্যেক প্রকারের উদাহরণ সহ আলোচনা করা হল।

ছন্দ: কাব্যের রসঘন ও শ্রুতিমধুর বাক্যে সুশৃঙ্খল ধ্বনিবিন্যাসের ফলে যে সৌন্দর্য সৃষ্টি হয় তাকে ছন্দ বলে। (বাঙলা ছন্দ: জীবেন্দ্র সিংহরায়)

ড. সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়ের মতে, ‘বাক্যস্থিত পদগুলিকে যেভাবে সাজাইলে বাক্যটি শ্রুতিমধুর হয় ও তার মধ্যে ভাবগত, ধ্বনিগত সুষমা উপলব্ধ হয়, পদ সাজাইবার সেই পদ্ধতিকে ছন্দ বলে।

অর্থাৎ, কবি তার কবিতার ধ্বনিগুলোকে যে সুশৃঙ্খল বিন্যাসে বিন্যস্ত করে তাতে এক বিশেষ ধ্বনিসুষমা দান করেন, যার ফলে কবিতাটি পড়ার সময় পাঠক এক ধরনের ধ্বনিমাধুর্য উপভোগ করেন, ধ্বনির সেই সুশৃঙ্খল বিন্যাসকেই ছন্দ বলা হয়।

বাংলা ছন্দ মূলত ৩ প্রকার।

স্বরবৃত্ত ছন্দ: এ ছন্দটি ছড়ায় খুব বেশি ব্যবহৃত হয় বলে এটাকে ছড়ার ছন্দও বলা হয়। এতে সবসময় ৪ মাত্রার মূল পর্ব থাকে। বদ্ধস্বর ও মুক্তস্বর উভয়েই ১ মাত্রা হিসাবে গোনা হয়।

যে কবিতার মূল পর্ব সর্বদা ৪ মাত্রার হয়, তাকে স্বরবৃত্ত ছন্দ বলে। যেমন:
রাখাল ছেলে রাখাল ছেলে বারেক ফিরে চাও॥ ৪+৪+৪+২
বাঁকা গায়ের পথটি বেয়ে কোথায় চলে যাও?॥ ৪+৪+৪+২
–রাখাল ছেলে-জসীম উদদীন।

মাত্রাবৃত্ত ছন্দ: মূল পর্ব ৪, ৫, ৬ বা ৭ মাত্রার হয়। এই ছন্দে বদ্ধস্বর ২ মাত্রা এবং মুক্তস্বর ১ মাত্রা হিসাবে গণনা করা হয়। অর্থাৎ, অক্ষরের শেষে স্বরধ্বনি থাকলে ১ মাত্রা, আর অক্ষরের শেষে ব্যঞ্জনধ্বনি থাকলে, এমনকি ‘য়’ থাকলেও, ২ মাত্রা ধরা হয়।
যে কবিতার মূল পর্ব ৪, ৫, ৬ বা ৭ মাত্রার হয়, তাকে মাত্রাবৃত্ত ছন্দ বলে। যেমন:
এইখানে তোর দাদির কবর ডালিম-গাছের তলে ৬+৬+৬+২
তিরিশ বছর ভিজায়ে রেখেছি দুই নয়নের জলে ৬+৬+৬+২ –কবর-জসীমউদদীন।

অক্ষরবৃত্ত ছন্দ: মূল পর্ব ৮ বা ১০ মাত্রার হয়। মুক্তস্বর, অর্থাৎ, অক্ষরের শেষে স্বরধ্বনি থাকলে ১ মাত্রা ধরা হয়। অক্ষরের শেষে ব্যঞ্জন ধ্বনি আছে, এমন অক্ষর শব্দের শেষে থাকলে ২ মাত্রা, আর শব্দের শুরুতে বা মাঝে থাকলে ১ মাত্রা গোনা হয়। তবে দুই বর্ণ বিশিষ্ট কোনো শব্দ বদ্ধস্বর হলে তা দুই মাত্রা ধরা হবে।
যে কবিতার মূল পর্ব ৮ বা ১০ মাত্রার হয়, তাকে অক্ষরবৃত্ত ছন্দ বলে। যেমন:
সতত, হে নদ তুমি পড় মোর মনে   8+6
সতত তোমার কথা ভাবি এ বিরলে 8+6
কপোতাক্ষ নদ-মাইকেল মধুসূদন দত্ত।

বাংলা কবিতা

কবিতা বোঝার বিষয়টি নির্ভর করে শব্দার্থ, সঠিক উচ্চারণ, কবিতা আবৃত্তির খুঁটিনাটি বিষয় ও ভাষাজ্ঞানের ওপর। তাই কবিতা কিছু গুরুত্বপূর্ণ দিক নিয়ে এখানে আলোচনা করব যেন কবিতা সম্পর্কে একটা স্পষ্ট ধারণা তৈরি হয়।

ছন্দ: কাব্যের রসঘন ও শ্রুতিমধুর বাক্যে সুশৃঙ্খল ধ্বনিবিন্যাসের ফলে যে সৌন্দর্য সৃষ্টি হয় তাকে ছন্দ বলে। (বাঙলা ছন্দ: জীবেন্দ্র সিংহরায়)
 ছন্দ কাকে বলে?

ড. সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়ের মতে, ‘বাক্যস্থিত পদগুলিকে যেভাবে সাজাইলে বাক্যটি শ্রুতিমধুর হয় ও তার মধ্যে ভাবগত, ধ্বনিগত সুষমা উপলব্ধ হয়, পদ সাজাইবার সেই পদ্ধতিকে ছন্দ বলে।

অর্থাৎ, কবি তার কবিতার ধ্বনিগুলোকে যে সুশৃঙ্খল বিন্যাসে বিন্যস্ত করে তাতে এক বিশেষ ধ্বনিসুষমা দান করেন, যার ফলে কবিতাটি পড়ার সময় পাঠক এক ধরনের ধ্বনিমাধুর্য উপভোগ করেন, ধ্বনির সেই সুশৃঙ্খল বিন্যাসকেই ছন্দ বলা হয়।
  
অক্ষর: (বাগযন্ত্রের) স্বল্পতম প্রয়াসে বা এক ঝোঁকে শব্দের যে অংশটুকু উচ্চারিত হয়, তাকে অক্ষর বা দল বলে। এই অক্ষর অনেকটাই ইংরেজি Syllable-র মত। যেমন-

শর্বরী- শর, বো, রী- ৩ অক্ষর
চিরজীবী- চি, রো, জী, বী- ৪ অক্ষর
কুঞ্জ- কুন, জো- ২ অক্ষর

যতি বা ছন্দ-যতি: কোন বাক্য পড়ার সময় শ্বাসগ্রহণের সুবিধার জন্য নির্দিষ্ট সময়ে অন্তর অন্তর যে উচ্চারণ বিরতি নেয়া হয়, তাকে ছন্দ-যতি বা শ্বাস-যতি বলে।

যতি মূলত ২ প্রকার- হ্রস্ব যতি ও দীর্ঘ যতি। অল্পক্ষণ বিরতির জন্য সাধারণত বাক্য বা পদের মাঝখানে হ্রস্ব যতি দেওয়া হয়। আর বেশিক্ষণ বিরতির জন্য, সাধারণত বাক্য বা পদের শেষে দীর্ঘ যতি ব্যবহৃত হয়।
পর্ব: বাক্য বা পদের হ্রস্ব যতি হতে আরেক হ্রস্ব যতি পর্যন্ত অংশকে পর্ব বলে। যেমন:
একলা ছিলেমকয়োর ধারে নিমের ছায়া তলে

কলস নিয়েসবাই তখনপাড়ায় গেছে চলে ॥ --রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
প্রতি চরণে ৪ টি করে পর্ব আছে।

মাত্রা: একটি অক্ষর উচ্চারণে যে সময় প্রয়োজন হয়, তাকে মাত্রা বলে।

শ্বাষাঘাত: বাংলা কবিতা পাঠ করার সময় পর্বের প্রথম অক্ষরের উপর একটা আলাদা জোড় দিয়ে পড়তে হয়। এই অতিরিক্ত জোড় দিয়ে পাঠ বা আবৃত্তি করাকেই শ্বাসাঘাত বলে। যেমন:

আমরা আছি হাজার বছর ঘুমের ঘোরের গাঁয়ে
আমরা ভেসে বেড়াই স্রোতের শেওলা ঘেরা নায়ে॥--রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
চরণ: পূর্ণযতি দ্বারা আলাদা করা অংশকে চরণ বলে।
পদ: আর চরণের মধ্যযতি দিয়ে পৃথক করা অংশগুলোকে পদ বলে। যেমন:
তরুতলে আছিএকেলা পড়িয়া দলিত পত্রশয়নে
তোমাতে আমাতেরত ছিনু যবেকাননে কুসুমচয়নে॥--রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
স্তবক: কতগুলো চরণ মিলে একটি ভাব প্রকাশ পেলে তাকে স্তবক বলে

মিল: একাধিক পদ, পর্ব বা চরণের শেষে একই রকম ধ্বনি বা ধ্বনিগুচ্ছের ব্যবহারকে মিল বলে। পদের শেষের মিলকে অন্তমিল বলে। যেমন:
যত চাও তত লও তরণী-পরে
আর আছে-আর নাই, দিয়েছি ভরে ॥--রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

ঝর্ণার গান

১. নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দা।

                                                       ঝর্ণার সৌন্দর্যের সীমা নেই।


ক. ঝর্ণা কার বোল সাধে?  
খ. ‘সুন্দরের তৃষ্ণা যার আমরা ধাই তার আশেই’-বুঝিয়ে বল।   
গ. ‘ঝর্ণার গান’ কবিতার সঙ্গে উদ্দীপকের পার্থক্য দেখাও। 
ঘ. “উক্ত পার্থক্য থাকা সত্তে¡ও ঝরনার সৌন্দর্যই ‘ঝর্ণার গান’ কবিতার মূল সুর।”-স্বীকার কর কি? তোমার মতের পক্ষে যুক্তি দেখাও।

২. নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দা।

ঝর্ণা, ঝর্ণা, সুন্দরী ঝর্ণা
তরলিত চন্দ্রিকা! চন্দন বর্ণা।
অঞ্চল সিঞ্চিত গৈরিকে স্বর্ণে
গিরি-মল্লিকা দোলে কুন্তলে কর্ণে
তনু ভরি ‘যৌবন’ তাপসী অপর্ণা।

ক. বিজন দেশে কী নেই?  
খ. ‘চকোর চায় চন্দ্রিমায়’-কথাটি বুঝিয়ে বল।   
গ. উদ্দীপক ও ‘ঝর্ণার গান’ কবিতার আলোকে ঝরনার সৌন্দর্য ব্যাখ্যা কর। 
ঘ. উদ্দীপক ও ‘ঝর্ণার গান’ কবিতার বক্তব্যকে কতটুকু ধারণ করে? যৌক্তিক বিশ্লেষণ কর।

৩. নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দা।

শুকুর মিয়া একজন কৃষক এবং এলাকায় লোককবি হিসেবে পরিচিত। তিনি কাজের অবসরে পুঁথি ও আঞ্চলিক গান রচনা করেন। সারাদিনের কাজ শেষে প্রতিদিন সন্ধ্যাবেলা তিনি বাড়ির আঙিনায়া বসে পুঁথি পাঠ করেন। তার এই আসরে অনেকের সমাগম ঘটে। কেবল দিতে তিনি নতনু নতুন গান ও পুঁথি লেখেন।

ক. ছন্দেও রাজা বলা হয় কাকে?  
খ. ঝর্ণা কীভাবে ছুটে চলে বর্ণনা কর?   
গ. উদ্দীপকের শুকুর মিয়ার কর্মকাণ্ডের সঙ্গে ‘ঝর্ণার গান’ কবিতার বেসাদৃশ্য কতটুকু? ব্যাখ্যা কর। 
ঘ. “মানুষকে আনন্দ দেওয়ার বেলায় নতুন সৃষ্টির ক্ষেত্রে উদ্দীপকের শুকুর মিয়া ও ‘ঝর্ণার গান’ কবিতার ঝরনা যেন একে অন্যের পরিপূরক।”- বক্তব্যের যৌক্তিক বিশ্লেষণ কর।