পড়ে পাওয়া
১. নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও।
সাজ অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থী। সে সকালে স্কুলে ঢুকতে গিয়ে গেটের কাছে কতগুলো টাকা পেল। টাকাগুলো নিয়ে সে কী করবে তা ভেবে পেল না। সহপাঠীদের আলোচনা করল তবুও কোনো সিদ্ধান্ত ঠিক করতে পারল না। সহপাঠী শানুর পরামর্শে শ্রেণি শিক্ষকের সহযোগিতায় টাকার প্রকৃত মালিককে ফিরিয়ে দিতে পেরে সবাই খুব খুশি।
সাজ অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থী। সে সকালে স্কুলে ঢুকতে গিয়ে গেটের কাছে কতগুলো টাকা পেল। টাকাগুলো নিয়ে সে কী করবে তা ভেবে পেল না। সহপাঠীদের আলোচনা করল তবুও কোনো সিদ্ধান্ত ঠিক করতে পারল না। সহপাঠী শানুর পরামর্শে শ্রেণি শিক্ষকের সহযোগিতায় টাকার প্রকৃত মালিককে ফিরিয়ে দিতে পেরে সবাই খুব খুশি।
ক. পত্রপাঠ বিদায় কী?
খ. ‘অর্ধ করা হবে না’ - কেন?
গ. উদ্দীপকে টাকা পাওয়ার ঘটনায় ‘পড়ে পাওয়া’ গল্পের যে দিকটি ফুটে উঠেছে, তা ব্যাখ্যা কর।
ঘ. “উদ্দীপকে ‘পড়ে পাওয়া’ গল্পের সম্পূর্ণ দিক প্রকাশ পায় নি।”-মন্তব্যটির যথার্থতা বিশ্লেষণ কর।
২. নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও।
গ্রামের চৌকিদার হাশেম দায়িত্ব পালন শেষে বাড়ি ফেরার পথে একটি হাত ব্যাগ পড়ে থাকতে দেখে। অনেক ভেবে ব্যাগটি নিয়ে বাড়ি যায়। স্ত্রীর সাথে পরামর্শ করে কীভাবে ব্যাগটি ফেরত দেওয়া যায়। স্ত্রীর পরামর্শে স্থানীয় প্রশাসনের সাহায্যে সত্যিকার মালিককে খুঁজে পেয়ে হাশেম ও তার স্ত্রী চিন্তামুক্ত হয়।
গ্রামের চৌকিদার হাশেম দায়িত্ব পালন শেষে বাড়ি ফেরার পথে একটি হাত ব্যাগ পড়ে থাকতে দেখে। অনেক ভেবে ব্যাগটি নিয়ে বাড়ি যায়। স্ত্রীর সাথে পরামর্শ করে কীভাবে ব্যাগটি ফেরত দেওয়া যায়। স্ত্রীর পরামর্শে স্থানীয় প্রশাসনের সাহায্যে সত্যিকার মালিককে খুঁজে পেয়ে হাশেম ও তার স্ত্রী চিন্তামুক্ত হয়।
ক. বালকদের মধ্যে সবচেয়ে বিজ্ঞ কে?
খ. ‘আপনারা মানুষ না দেবতা’-উক্তিটি কাপালি কেন করেছিল? ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকের ঘটনার সাথে ‘পড়ে পাওয়া’ গল্পের সাদৃশ্যপূর্ণ ঘটনাটি বর্ণনা কর।
ঘ. “উদ্দীপকের হাশেম ও তার স্ত্রীর মনোভাব এবং ‘পড়ে পাওয়া’ গল্পের বালকদের চেতনা এক ও অভিন্ন।’’-মন্তব্যটি যাচাই কর।
৩. নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও।
হরিণ শিকারে এসে আশ্রমে থাকা পিতৃ-মাতৃহীন অসহায় শকুন্তলাকে বিয়ে করে রাজা দুষ্মন্ত। বিয়ের সময় সে শকুন্তলাকে একটি হীরার আংটি উপহার দেয়। কয়েকদিন পর রাজ্য পরিচালনার জন্য রাজা দুষ্মন্ত তার রাজ্যে চলে যায়। কিন্তু আর ফিরে আসে না। এদিকে শকুন্তলা উপায়ান্তর না দেখে শিশুপুত্রকে নিয়ে রাজার উদ্দেশে রওনা দেয়। কিন্তু আংটিটি নদীতে পড়ে যায় ঋষির অভিশাপে। জেলে মাছের পেটে আংটিটি কুড়িয়ে পেয়ে রাজার কাছে জমা দেয়।
হরিণ শিকারে এসে আশ্রমে থাকা পিতৃ-মাতৃহীন অসহায় শকুন্তলাকে বিয়ে করে রাজা দুষ্মন্ত। বিয়ের সময় সে শকুন্তলাকে একটি হীরার আংটি উপহার দেয়। কয়েকদিন পর রাজ্য পরিচালনার জন্য রাজা দুষ্মন্ত তার রাজ্যে চলে যায়। কিন্তু আর ফিরে আসে না। এদিকে শকুন্তলা উপায়ান্তর না দেখে শিশুপুত্রকে নিয়ে রাজার উদ্দেশে রওনা দেয়। কিন্তু আংটিটি নদীতে পড়ে যায় ঋষির অভিশাপে। জেলে মাছের পেটে আংটিটি কুড়িয়ে পেয়ে রাজার কাছে জমা দেয়।
ক. বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় কত সালে জন্মগ্রহণ করেন?
খ. ‘ঠাকুরমশাই, আপনারা মানুষ না দেবতা?’ কাপালি এ কথা কেন বলেছে?
গ. শকুন্তলার সাথে ‘পড়ে পাওয়া’ গল্পের কোন চরিত্রের সাদৃশ্য রয়েছে-ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপকের জেলেকে বিধু চরিত্রের প্রতিরূপ বলা যায় কি? তোমার মতের সপক্ষে যুক্তি দাও।
1 comment:
পড়ে উপকৃত হলাম। আমার লেখাটি পড়তে পারেন। (৮ম) অষ্টম শ্রেণির বাংলা এসাইনমেন্ট ১ম সপ্তাহ ২০২১ প্রশ্ন ও সমাধান
Post a Comment