থানকুনি পাত
থানকুনি
পাতা আমাদের দেশের খুব পরিচিত একটি ভেষজ গুণসম্পন্ন উদ্ভিদ। এর ল্যাটিন নাম
centella aciatica। গ্রামাঞ্চলে থানকুনি পাতার ব্যবহার আদি আমল থেকেই চলে আসছে।
ছোট্ট প্রায় গোলাকৃতি পাতার মধ্যে রয়েছে ওষুধি সব গুণ। থানকুনি পাতার রস রোগ
নিরাময়ে অতুলনীয়।প্রক্রিয়াজাতকরণের মাধ্যমে বহু রোগের উপশম হয় এর ভেষজ গুণ থেকে। অঞ্চলভেদে
থানকুনি পাতাকে আদামনি, তিতুরা, টেয়া, মানকি, থানকুনি, আদাগুনগুনি, ঢোলামাসনি,
থুলকুড়ি, মানামানি, ধূলাবেগুন, টুনিমুনি নামে ডাকা হয়। তবে বর্তমানে থানকুনি বললে
সবাই চেনে।
০১. নিয়মিত থানকুনি পাতা খেলে চুল পড়ার
হার কমে যায়।
০২. ক্ষতিকর টক্সিক উপাদান শরীর থেরকে
বের হয়ে যায়।
০৩. ক্ষতস্থান সারতে থানকুনি পাতার গুরুত্বপূর্ণ
ভূমিকা রাখে
০৪. থানকুনি পাতা হজম ক্ষমতারও উন্নতি
করে।
০৫. থানকুনি পাতার রস খেলে ত্বকের সৌন্দর্য বাড়ায়।
০৬.
খালিপেটে প্রতিদিন খেলে আমাশয় ভালো হয়ে যায়।
০৭. পেটের
রোগের চিকিৎসায় কাজে আসে।
০৮. কাশির প্রকোপ কমে।
০৯. গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দূর হয়।
০৮. কাশির প্রকোপ কমে।
০৯. গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দূর হয়।
১০.
চামচ থানকুনির রস সামান্য চিনিসহ খেলে সঙ্গে সঙ্গে খুসখুসে কাশিতে উপকার পাওয়া যায়।
১১.
কোথাও থেঁতলে গেলে থানকুনি গাছ বেটে অল্প গরম করে আঘাতপ্রাপ্ত স্থানে প্রলেপ দিলে উপকার
পাবেন।
তথ্য: উইকিপিডিয়া
No comments:
Post a Comment