বইপড়া
১. নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দা।
গ্রামের ডান পিটে ও দুষ্ট ছেলেদের দেখে একজন শিক্ষক তাদের একটি গাঠাগার গড়ার পরামর্শ দিলেন। অল্প দিনের মধ্যে স্কুলে একটি পাঠাগার গড়ে উঠল। ঐসব ছেলেদের মাটির বাংকে জমানো টাকায় পাঠাগারটি নতুন বইয়ে ভরে উঠল। ধীরে ধীরে অনেকেই বই পড়ায় আগ্রহী হয়ে উঠল।
ক. সাহিত্যচর্চার সুফল সন্বন্ধে অনেকেই কী?
খ. ‘লাইব্রেরি হচ্ছে একরকম মনের হাসপাতাল’-বুঝিয়ে লিখ।
গ. শিক্ষকের চেতনাবোধ ‘বইপড়া’ প্রবন্ধের কোন চেতনাকে সমর্থন করে? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. গ্রামের ছেলেদের মানসিক পরিবর্তনের দিকটি ‘বইপড়া’ প্রবন্ধের আলোকে বিশ্লেষণ কর।
২. নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দা।
বইয়ের পাতা স্বপ্ন বলে।
যে বই জুড়ে সূর্য ওঠে
পাতায় পাতায় গোলাপ ফোটে
সে বই তুমি পড়বে।
ক. কেতাবি কারা?
খ. ‘মনের দাবি রক্ষা না করলে আত্মা বাঁচে না’ - বুঝিয়ে লিখ।
গ. উদ্দীপকে ‘বইপড়া’ প্রবন্ধের যে দিকটি ফুটে ওঠেছে - তা ব্যাখ্যা কর।
ঘ. তুমি কি মনে করো উদ্দীপকটি ‘বইপড়া’ প্রবন্ধের যথার্থ প্রতিচ্ছবি? তোমার উত্তরের স্বপক্ষে যুক্তি দাও।
৩. নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দা।
ফজর আলী একজন কৃষক। অবসর সময় নাতি-নাতনিদের বই পড়ে। তার পড়ার আগ্রহ দেখে তার নাতি সানা বলে, দাদু তুমি আমাদের পড়ার লাইব্রেরিতে গেলে অনেকে বই পড়তে পারবে। ফজর আলী একদিন লাইব্রেরিতে গিয়ে কৃষি বিষয়ক অনেক বই দেখে সে তাজ্জব বনে যায়। এরপর সে নিয়মিত লাইব্রেরিতে যায় এবং বইয়ের প্রতি তার একটা অন্যরকম প্রীতি জেগে ওঠে। তার মতে বই শুধু জ্ঞান পরিবেশন করে না, মনের খোরাকও যোগায়।
ক. কাব্যামৃতে আমাদের অরুচি ধরেছে কেন?
খ. সাহিত্যচর্চাকে শিক্ষার সর্বপ্রধান অঙ্গ বলা হয়েছে কেন?
গ. উদ্দীপকে ফজর আলীর মধ্যে ‘বইপড়া’ প্রবন্ধের যে দিকটি ফুটে ওঠেছে -তা ব্যাখ্যা কর।
ঘ. “বই শুধু জ্ঞান পরিবেশন করে না, মনের খোরাকও যোগায়।”-উক্তিটি উদ্দীপক ও ‘বইপড়া’ প্রবন্ধের আলোকে মূল্যায়ন কর।
No comments:
Post a Comment